Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

ট্যাবের পর স্কুল পড়ুয়ারা এবার পাবে ফুটবল, রাজ্য সরকারের নয়া ভাবনা

বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্য সরকারের নয়া চাল স্কুলে স্কুলে ফুটবল বিতরণ করা! হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। এতদিন ধরে রাজ্য সরকার স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য বিনামূল্যে সাইকেল, বই, খাতা, পোশাক ও জুতো দিত।…

Avatar

বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্য সরকারের নয়া চাল স্কুলে স্কুলে ফুটবল বিতরণ করা! হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন। এতদিন ধরে রাজ্য সরকার স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য বিনামূল্যে সাইকেল, বই, খাতা, পোশাক ও জুতো দিত। এছাড়াও প্রত্যেকটি সরকারি স্কুলে মিড-ডে-মিল দেওয়া হতো। এমনকি করোনাভাইরাস প্যানডেমিক পরিস্থিতিতে গত বছরের মার্চ মাসে স্কুল-কলেজ বন্ধ হয়ে গেলেও স্কুলের পড়ুয়াদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে দেয়া হতো। এরইমধ্যে কিছুদিন আগে দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়াদের জন্য রাজ্য সরকার ট্যাব কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা করে পাঠানো হয়েছিল। তবে এরপর স্কুল খুললে ছাত্র-ছাত্রীদের খেলাধুলার দিকে উৎসাহিত করতে প্রত্যেকটি স্কুলে ফুটবল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার।

আসলে রাজ্যের জেলবন্দি আসামিদের বিভিন্ন সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দেয়া হয়। তাদের কেউ ছবি আঁকে বা কেউ ছেনি হাতুড়ি হাতে জিনিস বানাতে মনোযোগ দেয়। এছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কাজে তাদেরকে উৎসাহিত করার চেষ্টা করে কারা দপ্তর। তবে কিছুদিন আগেই সংশোধনগরের সদস্যরা এক লক্ষ ফুটবল বানিয়েছে বলে জানা যায়। তখনই কারা মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস জানিয়েছিলেন, “ইতিমধ্যেই আসামিদের তৈরি ৫০ হাজার ফুটবল বিভিন্ন ম্যাচে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু বাকি ফুটবল পড়ে আছে।” এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে কারামন্ত্রী বৈঠক করেন।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

মুখ্যমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে কারামন্ত্রী আসামিদের হাতে তৈরি ফুটবলের কথা জানান। প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভাবা হয়েছিল রাজ্যের বিধায়কের হাত দিয়ে রাজ্যের প্রত্যেকটি বিধানসভা কেন্দ্রে ফুটবল বিতরণ করে দেওয়া হবে। কিন্তু সেই প্রস্তাব শোনামাত্র নাকচ করে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও যুব ও ক্রীড়া দপ্তর এর মাধ্যমে ক্লাবগুলোকে বিনামূল্যে ফুটবল দিয়ে কোন লাভ নেই বলেই জানান তিনি। কারণ রাজ্য সরকারের তরফ থেকে ফুটবল বা ক্যারামবোর্ড ক্লাব গুলি প্রতি বছর সরকারি টাকা পায়। তখনই মুখ্যমন্ত্রী স্কুল পড়ুয়াদের জন্য ওই ফুটবল বিতরণ করার নির্দেশ দেন।

About Author