Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

আর কতদিন চলবে বৃষ্টিপাত? জানিয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর

কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় লাগাতার বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামী দু-তিন দিন পর্যন্ত। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর বৃষ্টির সঙ্গে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিতে ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে। কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের…

Avatar

By

কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় লাগাতার বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামী দু-তিন দিন পর্যন্ত। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর বৃষ্টির সঙ্গে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গতিতে ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে। কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে এবং বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর।

আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, নদীয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলায় আগামী এক দিনে দু-এক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। এছাড়া শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকছে ২৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকছে ৩১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বৃষ্টির জেরে কিছুটা তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা থাকছে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

নদীয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলায় এবং বাংলাদেশ লাগোয়া যে সমস্ত জেলা রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সেই সমস্ত জায়গায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ধীরে ধীরে বাড়বে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে। রাজস্থান থেকে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা তৈরি হয়েছে যা ক্রমাগত পশ্চিমবঙ্গের দিকে এগিয়ে আসছে। এই নিম্নচাপ অক্ষরেখা যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেশ ভালোই থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। এছাড়াও আগামী তিন দিন বৃষ্টি চলবে রাজ্যে। দক্ষিণবঙ্গে এই নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টি হলেও উত্তরবঙ্গের কিন্তু চলবে একদম মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি। বর্তমানে বিহারের দিকে অবস্থান করছে এই মৌসুমী বায়ুর অক্ষরেখা। আর তার জেরে উত্তর বঙ্গের সমস্ত জেলাতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে।

এছাড়া উপকূলবর্তী এলাকায় সর্তকতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। এখনই ভরা কোটাল এর সম্ভাবনা না থাকলেও, তীব্র জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা রয়েছে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায়। তাই মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে আগামী ১৭ জুন পর্যন্ত। ভগ্নদশায় যে সমস্ত বাঁধ পড়ে রয়েছে সেগুলি দ্রুত মেরামতির কাজ চালানো হচ্ছে। যশ ঘূর্ণিঝড় এবং পরবর্তীকালে ভরা কোটাল এর কারণে এখনো পর্যন্ত বহুগ্রাম জলমগ্ন রয়েছে। সেই সমস্ত গ্রামে দুর্গতদের রক্ষা করার জন্য তৎপর রাজ্য সরকার।

About Author