বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত মেসেজিং অ্যাপ হল Whatsapp। কিছুদিন আগেই এই অ্যাপ্লিকেশনটি নিয়ে তোলপার হয়েছিল ব্যবহারকারীদের মধ্যে। গুজব ছড়িয়েছিল, Whatsapp পাঠানো মেসেজ লিক হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। তবে সেই জল্পনা পরে কেটে গিয়েছে। তবে কেন্দ্র কিন্তু এই গোপনীয়তা বজায় রাখা নিয়ে আপত্তি তুলেছিল।সেই হুঁশিয়ারি ধোপে টেকেনি বলে তারা সংস্থাকে সময়ও দেয়।
গত ১৫ মে whatsappয়ের প্রাইভেসি পলিসি স্বীকার করার ডেডলাইন পেরিয়ে গিয়েছে। এই আবহে সংস্থা জানিয়েছে, whatsappয়ের নয়া আপডেটেও প্রাইভেসি পলিসি বহাল থাকবে। সঙ্গে এও জানানো হয়েছিল নতুন প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ না করলে ইউজাররা whatsappয়ের বিভিন্ন ফিচার ব্যবহার থেকে বঞ্চিত থাকবেন। তবে এবার সেই বক্তব্য থেকে ৩৬০° সরে এল সংস্থা।তারা জানালো, নতুন প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ না করলেও whatsappয়ের বিভিন্ন ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন গ্রাহকরা। এহেন বিবৃতি শুনে কার্যত দ্বন্দ্বে পড়ে গিয়েছে গ্রাহকরা।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowwhatsapp য়ের এই আপডেটেড ভার্সান নিয়ে কেন্দ্রের শঙ্কা যে হয়ত এতে গ্রাহকদের প্রাইভেসি ক্ষুন্ন হতে পারে।এ নিয়ে সংস্থাকে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছিল।সংস্থা অবশ্য এই আশঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়ে জানিয়েছেন, যে গ্রাহকদের সুরক্ষাই তাদের কাছে একমাত্র প্রায়োরিটি।ফলে সাম্প্রতিক whatsapp আপডেটেড ভার্সানেও গোপনীয়তা অটুট থাকবে।
Whatsapp তরফে কিছুদিন আগে এও জানানো হয়েছিল, নয়া নীতি গ্রহণ না করলে গ্রাহকের চ্যাট বন্ধ করে দিয়ে, শুধুমাত্র ভয়েস কলের ফিচার চালু রাখা হবে। তার পরেও নতুন প্রাইভেসি পলিসি গ্রহণ না করলে সেই ফিচারও বন্ধ করে দেওয়া হবে। পরে অবশ্য এই বিবৃতিও পাল্টি করে দিয়ে তারা জানান যে অ্যাকাউন্ট বহাল তবিয়তেই থাকবে।