Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

‘করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিলে, দ্বিতীয় ডোজ মিলবেই’, আশ্বস্ত করলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব

করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউতে সংক্রমণ ও মৃত্যুহার আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি। নতুন মিউট্যান্ট স্ট্রেনে দৈনিক ৪ লাখের কাছাকাছি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মাঝেও আশার আলোর মত গোটা…

Avatar

করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউতে সংক্রমণ ও মৃত্যুহার আগের বছরের তুলনায় অনেক বেশি। নতুন মিউট্যান্ট স্ট্রেনে দৈনিক ৪ লাখের কাছাকাছি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মাঝেও আশার আলোর মত গোটা দেশজুড়ে টিকাকরন প্রক্রিয়া চলছে। তবে টিকা করন প্রক্রিয়া চললেও বিভিন্ন রাজ্যে কেন্দ্রের তরফ থেকে এখনও টিকা পৌঁছায়নি। এরফলে বাংলা সহ বিভিন্ন রাজ্যে করোনা টিকার আকাল দেখা দিয়েছে। ১ লা মে থেকে ১৮ বছরের উর্ধ্বে সকলের টিকাকরণ প্রক্রিয়া চালু হওয়ার কথা থাকলেও বাংলাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে টিকা নেই। এমনকি প্রথম ডোজ নেওয়া হলে সময়ের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া যাবে নাকি সেই নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তবে এই বিষয়ে গতকাল রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় মন্তব্য করেছেন।

গতকাল অর্থাৎ সোমবার নবান্নে একটি সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে রাজ্যবাসীকে করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ পাওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হবে না বা উদ্বিগ্ন হয়ে হাসপাতালে ভিড় করতে হবে না। প্রথম ডোজ নেওয়া হলে তারা নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী দ্বিতীয় ডোজ টিকা পাবে। সেই অনুযায়ী রাজ্য সরকার একটি নির্ঘণ্ট প্রস্তুত করছে। প্রথম ডোজ টিকা সময়সীমার ভিত্তিতেই দ্বিতীয় ডোজ পাওয়ার অগ্রাধিকার স্থির করা হবে। হাসপাতাল থেকেই প্রথম ডোজ নিলে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার দিনক্ষণ জানিয়ে দেওয়া হবে। এছাড়া যারা প্রথম ডোজ বেসরকারি হাসপাতালে নিয়েছিল, তারা দ্বিতীয় ডোজ নিকটবর্তী সরকারি হাসপাতাল থেকে পাবেন।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

অন্যদিকে গতকাল ফের কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে টিকার জন্য সরব হয়েছে রাজ্য সরকার। তাদের দাবি, “কেন্দ্র থেকে যদি না টিকা পাঠায় তাহলে ১৮-৪৫ বছর বয়সীদের টিকাকরন প্রক্রিয়া চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। কেন্দ্র দ্রুত এই বিষয় নিয়ে ভাবনাচিন্তা করুক।” এছাড়া গতকাল চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী ঘাটতি মেটানোর জন্য রাজ্য সরকার একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে যার মাধ্যমে দুই হাজারের বেশি শিক্ষানবিশ চিকিৎসক ইতিমধ্যেই নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়া চুক্তিভিত্তিক নার্স ও প্যারামেডিক নেওয়া হচ্ছে।

About Author