Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

২০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন মুকুল রায়, জায়গা পেলেন না দিলীপ ঘোষ

একুশে বাংলা বিধানসভা নির্বাচন শিয়রে এসে উপস্থিত হয়েছে। ইতিমধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেস তাদের ২৯৪ আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দিলেও গেরুয়া শিবির ধাপে ধাপে তাদের প্রার্থী ঘোষণা করছে। প্রথমে বঙ্গ বিজেপি…

Avatar

একুশে বাংলা বিধানসভা নির্বাচন শিয়রে এসে উপস্থিত হয়েছে। ইতিমধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেস তাদের ২৯৪ আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দিলেও গেরুয়া শিবির ধাপে ধাপে তাদের প্রার্থী ঘোষণা করছে। প্রথমে বঙ্গ বিজেপি প্রথম ও দ্বিতীয় দফা ভোটের জন্য ৬০ আসনে প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছিল। তারপর গত রবিবার দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফা ভোটের জন্য ৬৩ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করে গেরুয়া শিবির। কিন্তু তারপর থেকেই রাজ্য রাজনীতিতে জল্পনা চলছিল যে দিলীপ ঘোষ বা মুকুল রায়ের মধ্যে কেউ একজন বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে রাজনীতির ময়দানে পা রাখবেন। এই জল্পনা-কল্পনায় সরগরম হয়েছিল গোটা বঙ্গ রাজনীতি।

গতকাল রাতভর বৈঠকের পর দলীয় সূত্রে জানা গেছে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপবাবুর ভোটে লড়ার সম্ভাবনা কিছুটা কম হলেও মুকুল রায়ের পদপ্রার্থী হওয়া প্রায় পাকা হয়ে গেছে। অপেক্ষা এখন শুধু প্রার্থী তালিকায় মুকুল রায়ের নাম নথিভুক্তকরনের। আসলে প্রথমে বিজেপি দিলীপ ঘোষ বা মুকুল রায় কাউকেই নির্বাচনের পদপ্রার্থী করার কথা বলেনি। কিন্তু প্রার্থী তালিকা নিয়ে দলীয় কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বীরভূমের দুবরাজপুর কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে লড়বেন দিলীপ ঘোষ ও কৃষ্ণনগর দক্ষিণ থেকে ভোটে লড়বেন মুকুল রায়। কিন্তু আবারও গতকাল রাতভর বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে দীলিপবাবু এবার আর হয়তো নির্বাচনে লড়বেন না। বরং ২ দশক পর রাজনীতির ময়দানে ভোটযুদ্ধে ফের অবতীর্ণ হবেন মুকুল রায়।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মুকুল রায় শেষবারের মতো তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ২০০১ সালে জগদ্দল থেকে বিধানসভা ভোটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে সেই নির্বাচনে তিনি হেরে গিয়েছিলেন। পরে অবশ্য তিনি রাজ্যসভার সাংসদ হয়ে জনমানুষের সামনে তার জনপ্রিয়তার প্রমাণ করে দিয়েছিলেন। এমনকি এখন বিজেপিতে এসে বেশ গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন মুকুল রায়। বঙ্গ নির্বাচনে শাহ-নাড্ডা মুকুল রায়কে তুরুপের তাস এর মত ব্যবহার করতে চাই। আসলে তার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে বাংলার মানুষের আরো কাছে পৌঁছে যেতে চায় বিজেপি।

About Author