Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে এসএসকেএমে অভিনেত্রী, কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেললেন মিমি চক্রবর্তী

গতকাল নন্দীগ্রাম প্রচারে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর চোট পাওয়া নিয়ে তোলপাড় হয়েছে গোটা বঙ্গ রাজনীতি। পায়ে ও কাঁধে চোট পেয়ে গতকাল মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রিন করিডোর করে নন্দীগ্রাম থেকে কলকাতায় আনা হয়। কাল সন্ধ্যেবেলা…

Avatar

গতকাল নন্দীগ্রাম প্রচারে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর চোট পাওয়া নিয়ে তোলপাড় হয়েছে গোটা বঙ্গ রাজনীতি। পায়ে ও কাঁধে চোট পেয়ে গতকাল মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রিন করিডোর করে নন্দীগ্রাম থেকে কলকাতায় আনা হয়। কাল সন্ধ্যেবেলা এসএসকেএম ট্রমা কেয়ার ইউনিটে ভর্তি করা হয় তাকে। তারপর এক্সরে করে তার বাঁ পায়ে প্লাস্টার করা হয়েছে। এই ঘটনার জেরে একুশে বিধানসভা নির্বাচনের আগে বঙ্গবাসীর ফোকাস মুখ্যমন্ত্রীর দিকে সরে গেছে। গতকালই মুখ্যমন্ত্রী এসএসকেএম-এ আসার আগেই তার অনুরাগীরা সেখানে ভিড় করে এবং তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।

তবে এবার আজকের শিবরাত্রি দিনে তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত সুস্থতা কামনা করে কেঁদে ভাসালেন। কাঁদো কাঁদো গলায় তিনি বলেছেন, “শিবরাত্রির দিনে সবাই প্রার্থনা করুন দিদি যেন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠেন।” এছাড়াও আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সকালেই এসএসকেএম হাসপাতালে দিদিকে দেখতে পৌঁছে যান যাদবপুরের সাংসদ। দিদিকে হসপিটালের বেডে শুয়ে থাকতে দেখে তিনি আবেগ তাড়িত হয়ে পড়েন এবং তারপর তিনি সাংবাদিকদের সামনে বলেছেন, “শুধুমাত্র মমতা বন্দোপাধ্যায়ের জন্য আজ আমি রাজনীতিতে এসেছি। না হলে আমি নিজে কখনো এই সিদ্ধান্ত নিতে পারতাম না। দিদিকে হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকতে দেখে খুবই কষ্ট হচ্ছে।” কথার মাঝেই তার চোখ থেকে অশ্রুধারা নেমে আসে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

প্রসঙ্গত, গতকাল মুখ্যমন্ত্রী চোট পাওয়ার পর বিরোধীপক্ষ বিজেপি ঘটনাকে “নিছক নাটক” বা “সিমপ্যাথি পলিটিক্স” বলে আখ্যা দিয়েছে। অন্যদিকে তৃণমূলের দাবি যে এই ঘটনা সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র করে করা হয়েছে। আবার অনেক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ তাদের নেত্রীকে দেখতে গিয়ে ধাক্কাধাক্কিতে মুখ্যমন্ত্রীর উপর লেগে যায়। এখন পরস্পরবিরোধী তত্ত্বে সরগরম গোটা বঙ্গ রাজনীতি। এরইমধ্যে নন্দীগ্রাম থানায় তৃণমূল ৩২৩ ও ৩৪১ ধারায় মুখ্যমন্ত্রীর ওপর অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির হামলার অভিযোগ দায়ের করেছে।

About Author