Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

সর্দি-কাশি হলে কি করবেন, জেনে নিন ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি! নির্মুল হবে সর্দি-কাশি

কাশি প্রত্যেকটি মানুষের খুবই সাধারণ একটি সমস্যা যে কারনে অকারনে হয়ে থাকে। একটি নিত্য জীবনের অস্বস্তি তৈরিতে ও রাত বিরেতে ঘুমের দফারফা করতে যথেষ্ট। শুধু ঠাণ্ডা লাগলেই যে কাশি হয়…

Avatar

কাশি প্রত্যেকটি মানুষের খুবই সাধারণ একটি সমস্যা যে কারনে অকারনে হয়ে থাকে। একটি নিত্য জীবনের অস্বস্তি তৈরিতে ও রাত বিরেতে ঘুমের দফারফা করতে যথেষ্ট। শুধু ঠাণ্ডা লাগলেই যে কাশি হয় তা নয়, অনেকসময় ধুলো বা দূষণ জনিত কারণে কাশি হয়ে থাকে। আর একবার এই কাশি শুরু হলে কোন রকম ঘরোয়া উপায় বা কোন সিরাপ বা ওষুধেই কাশি বন্ধ হতে চায় না। এক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা কাশি বন্ধ করার জন্য বেশ কয়েকটি খাবারের উপর লাগাম জারি করেছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কি কি সেই খাওয়ার-

প্রথমত; রোডসাইড জাঙ্ক ফুড বা ভাজাভুজি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কাশি হলে অনেক সময় মুখের রুচি থাকে না, তাই অনেকে রুচি ফেরাতে এই ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। কিন্তু এই ধরনের খাবারে উল্টো প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। যার ফলে কাশি কমার থেকে উল্টো বেরে যায়।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

দ্বিতীয়ত; কাশির সময় তরল জাতীয় খাবার খুবই উপযোগী। এই সময় গলা শুকনো রাখা একেবারেই ঠিক নয়। তা বলে চা, কফি বা এনার্জি ড্রিঙ্ক জাতীয় কোন তরল উপযোগী নয়।
এই সময় ডাক্তার গরম স্যুপ জাতীয় খাবার খাবার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ভিটামিন ‘সি’ যে খাবারে এই সময় স্বাস্থ্যপোকারি।

তৃতীয়ত; টক জাতীয় ফল কাশির যম। টক জাতীয় ফল বা খাওয়ার সাইট্রিক এসিডের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি গলায় ইনফেকশন বাড়িয়ে দেয় এবং কফ তৈরি করে।

চতুর্থত; কাশি হলে অনেক সময় অনেকে গরম দুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন, এতে নাকি গলায় আরাম পাওয়া যায়। কাশির সময় গরম দুধে গলায় আরাম পাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু এতে ফুসফুস ও গলায় মিউকাস প্রোডাকসন বেরে যায়। তাই কাশির সময় গরম দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

About Author