পুজোয় রাজ্য সরকারের অনুদানের মামলার পাশাপাশি ভিড় নিয়ন্ত্রণ নিয়েও আর একটি জনস্বার্থ মামলা হয়। আর এদিন সেই নিয়ে অ্যাডভোকেট জেনারেল জানান, পুলিস ও সিভিক ভলান্টিয়াররা এ কাজ করবেন। এমনকি ভিড় নিয়ন্ত্রিত করার পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। আর এরপরেই মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবকে নিরপেক্ষভাবে পুজোয় ভিড় নিয়ন্ত্রণের রূপরেখা তৈরি করে সোমবারের মধ্যে আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। হিসেব মতো সেই শুনানি হতে চলেছে আগামি সোমবার।
অন্য দিকে আজ কলকাতা হাইকোর্ট জানান দেয় দুর্গা পুজো কমিটিগুলিকে রাজ্য সরকার যে অনুদান দিয়েছে তা কেবলমাত্র পুলিশ ও জনগণের সমন্বয় ও মাস্ক-স্যানিটাইজার কেনার কাজে খরচ করতে হবে। তা দিয়ে কোনরকমের বিনোদন করা চলবে না বলে জানানো হয়েছে।কিছু দিন ধরেই পুজোর অনুদান দেওয়া নিয়ে হাঙ্গামা হচ্ছিল, এরপরেই অনুদান দেওয়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করা হয়।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowআর আজ তার শুনানিতে বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি অরিজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ জানান রাজ্য সরকার যে অনুদান দিয়েছে তা কেবলমাত্র পুলিশ ও জনগণের সমন্বয় ও মাস্ক-স্যানিটাইজার কেনার কাজে খরচ করতে হবে। কোনও পুজো কমিটি অনুদানের টাকা বিনোদনের জন্য খরচ করতে পারবে না। এমনকি এই টাকা খরচের সব হিসেব রাজ্য সরকারকে হলফনামা আকারেও জমা দিতে হবে।
কারণ গত ২৪ ঘণ্টায় ৪২ হাজার ৬৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩৮ লাখ ৬১ হাজার ৯৫ জনের। আর এর মধ্যে পুজো তাই রাজ্যের হার ফেরাতেই হবে। তার জন্য এখন থেকেই সব রকমের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান হয়েছে।