Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

মুম্বাইয়ে করোনা রোগীদের পাশেই রাখা প্লাস্টিকে মোড়া মৃতদেহ, সেখানেই চলছে চিকিৎসা

কয়েকদিন আগে কলকাতার এম আর বাঙুর হাসপাতালে মৃতদেহের সাথে চিকিৎসাধীন রোগীদের রাখার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। এবার সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেলো মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে। মুম্বইয়ের সিয়ন হাসপাতালের একটি ভিডিও…

Avatar

কয়েকদিন আগে কলকাতার এম আর বাঙুর হাসপাতালে মৃতদেহের সাথে চিকিৎসাধীন রোগীদের রাখার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। এবার সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেলো মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে। মুম্বইয়ের সিয়ন হাসপাতালের একটি ভিডিও গতকাল টুইটারে ভাইরাল হয়। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, একের পর এক মৃতদেহ ছড়ানো আছে হাসপাতালের ওয়ার্ডে, আর তার পাশেই চিকিৎসা চলছে করোনার রোগীদের। সেখানে রোগীদের আত্মীয়রাও আছে, তারা এদিক ওদিক ঘুরেও বেড়াচ্ছে। চাঞ্চল্যকর এই ভিডিওটি সামনে আসতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে, প্রশ্নের মুখে পড়েছে মহারাষ্ট্র সরকার।

মহারাষ্ট্রের বিজেপি নেতা নীতেশ রানে গতকাল টুইট করেন ভিডিওটি। সেখানে দেখা যাচ্ছে, হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে একের পর এক মৃতদেহ ছড়িয়ে আছে। সেগুলো সব কালো পলিথিন দিয়ে মুড়ে রাখা। সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে মৃতদেহ গুলি করোনা আক্রান্তদের। মৃতদেহের পাশেই চিকিৎসা চলছে করোনা রোগীদের, এবং সেই একই জায়গায় ঘোরাঘুরি করছেন রোগীর আত্মীয় এবং চিকিৎসকরা। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই হইচই পড়ে যায় নেট দুনিয়ায়। ওই বিজেপি নেতা জানিয়েছেন, তাদের এক কর্মী হাসপাতালে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে এই অবস্থা দেখে তিনি ভিডিওটি করেন।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

বিজেপি নেতা আরও জানিয়েছেন, ভিডিওটি বৃহন্মুম্বই পুরনিগম ও মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। যদিও তাদের তরফে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। পরে এই বিষয়ে হাসপাতালের ডিন প্রমোদ ইনগালে বলেন, “করোনায় মারা যাওয়ার ফলে রোগীর আত্মীয়রা মৃতদেহ গুলি নিয়ে যেতে রাজি হয়নি। তাই ওখানে পড়েছিল। দেহগুলি আমরা সরিয়ে দিয়েছি।” দেহগুলি মর্গে কেন রাখা হয়নি এই প্রশ্নের উত্তরে দিন বলেন, “হাসপাতালের মর্গে ১৫ টি জায়গা আছে, যার মধ্যে ১১ টি ভর্তি। ফলে অতগুলো মৃতদেহ একসাথে মর্গে রাখা সম্ভব ছিলনা।” দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্রেই এখনো পর্যন্ত করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ। সেখানেই এমন ঘটনা যে যথেষ্টই চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে সাধারণ মানুষের কপালে।

About Author