ইয়েস ব্যাংক আর্থিক সংকটের তদন্ত যতই এগোচ্ছে ততই উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। নিজের প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে ইয়েস ব্যাংক কর্তার স্ত্রী ও মেয়েরা অবৈধভাবে বিভিন্ন ঋণ পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছিলেন। বিপুল পরিমাণ সেই ঋণ পরবর্তীতে আর শোধ করেনি কোন সংস্থায়। এই ঋণ পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল অবৈধ আর্থিক লেনদেন। এমনই তথ্য উঠে এসেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিবিআই)-এর তদন্তে।
আর্থিক প্রতারণার দায়ে গত রবিবারই গ্রেফতার হয়েছিলেন ইয়েস ব্যাংকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা রাণা কপূর। এবার তাঁর স্ত্রী ও কন্যাদের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে তদন্ত শুরু করলো সিবিআই। নাম জড়ালো এফআইআর-এও। দেওয়ান হাউজিং ফিনান্স লিমিটেড (ডিএইচএফএল) নামের একটি ঋণ পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Now
সোমবার রাণা কপূরের মুম্বাইয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালানোর পর এফআইআর-এ নতুন করে নাম জোড়ে সিবিআই। এখনও পর্যন্ত ইয়েস ব্যাংকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা রাণা কপূর, তাঁর স্ত্রী বিন্দু ও তিন মেয়ে রাখি, রোশনি ও রাধার নাম এফআইআর-এ রয়েছে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি প্রাইভেট সংস্থা ও তাদের প্রোমোটারদের নাম রয়েছে এফআইআর-এ।