পেশ হচ্ছে এবছরের কেন্দ্রীয় বাজেট। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সিতারামন পেশ করেছেন বাজেট। বাজেটে কি কি নতুন এলো, দেখে নিন এক ঝলকে।
১. ‘বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও’ প্রকল্পের সাফল্যের কথা বললেন অর্থমন্ত্রী। তিনি তথ্য দিয়ে বললেন প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক স্তরে তা ছাড়িয়ে গেছে ছেলেদেরও।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Now২. জাতীয় সড়কের আরও সম্প্রসারণ হবে বলে জানালেন অর্থমন্ত্রী। ২০২৪ সালের মধ্যে আরও ৬০০০ কিলোমিটার জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণ করা হবে বলে জানালেন তিনি।
৩. তেজসের মতো ট্রেন আরও চালানো হবে বলে বললেন অর্থমন্ত্রী। পিপিপি মডেল করে রেলের উন্নতি করা হবে। রেলের ফাঁকা জমি গুলিকে ব্যবহারের চেষ্টা করা হবে বলেও বলেন তিনি।
আরও পড়ুন : করদাতাদের জন্য খুশির খবর, আয়কর কমলো বাজেটে, দেখে নিন কত হল নতুন কর৪. দেশের প্রতিটি জেলাকেই এক্সপোর্ট হবে করার পরিকল্পনা আছে কেন্দ্রীয় সরকারের, জানালেন অর্থমন্ত্রী।
৫. সাইবার সায়েন্সে জোর দেওয়া হলো এই বাজেটে। হায়ার এডুকেশন সেন্টার শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। পুলিশ, সাইবার সায়েন্সে বিশেষ নজর দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন।
৬. ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। সরকার ডিগ্রি ডিপ্লোমা কোর্স চালু করছে। ইঞ্জিনিয়ারদের সরকারি ক্ষেত্রে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ তৈরি হবে।
৭. প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুতের প্রিপেড মিটার বসানো হবে। তিন বছর সময় নেওয়া হয়েছে এই প্রকল্পের জন্য।
৮. ২০২৪ এর মধ্যে দেশ জুড়ে ১০০ টি নতুন বিমানবন্দর তৈরি করা হবে।
৯. নতুন পাঁচটি স্মার্ট সিটি হবে। দেশীয় মোবাইল তৈরিতে জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন : সড়কপথে বড় ঘোষণা, রেলের ক্ষেত্রে নেই বিশেষ চমক১০. শিক্ষায় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হবে। এবার থেকে স্যাটে এশিয়ার অন্যান্য দেশ, আফ্রিকার পড়ুয়ারাও বসতে পারবে। পিপিপি মডেলে আরও মেডিক্যাল কলেজ তৈরি হবে। শিক্ষাক্ষেত্রে ৯৯,৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ হবে।
১১. দেশের ১১২ টি জেলায় আয়ুষ্মান ভারত প্ৰকল্পের অধীনে নতুন হাসপাতাল তৈরি হবে।
১২. উপকূলবর্তী মানুষদের মাছ উৎপাদনের ক্ষেত্রে নজর দেবে সরকার। ২ লক্ষ টন মাছ উৎপাদনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর সাথে দুধ উৎপাদন ২০২১ সালের মধ্যে ৫৩ লক্ষ মেট্রিক টন থেকে বাড়িয়ে ১০৮ লক্ষ মেট্রিক টন করা হবে।
১৩. ২০২৫ সালের মধ্যে দেশে কুষ্ঠ রোগ নির্মূলের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে সরকার। এর জন্য ৪৬০০ কোটি টাকা প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনায় বরাদ্দ করা হয়েছে।
১৪. ১০০ টি জলসঙ্কটে ভোগা জেলার জন্যে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ২০ লক্ষ কৃষককে প্রথম ধাপে সোলার পাম্প দেওয়া হবে। ১৫ লক্ষ কৃষককে পরের ধাপে দেওয়া হবে। কোনো কৃষকের অকৃষিযোগ্য জমি থাকলে সেটি পাওয়ার গ্রিডের জন্যে ব্যবহার করা হবে।