২০২৫ সালের ৮ মে, ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানের অন্তর্গত ৯টি শহরে ড্রোন হামলা চালায়, যার মধ্যে লাহোর, করাচি, সিয়ালকোট, রাওয়ালপিন্ডি, বাহাওয়ালপুর, গুজরানওয়ালা, চকওয়াল, মুলতান ও ফয়সালাবাদ উল্লেখযোগ্য। এই হামলায় পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি লক্ষ্যবস্তু করা হয়। পাকিস্তান দাবি করে যে তারা ২৫টি ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে, যার ফলে চারজন সৈনিক আহত হয় এবং একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, এই হামলা ছিল সন্ত্রাসবাদী অবকাঠামো ধ্বংসের লক্ষ্যে পরিচালিত একটি সুনির্দিষ্ট অভিযান। তারা আরও জানায়, পাকিস্তান থেকে ভারতের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনার উপর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করা হয়েছে।
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowএই ঘটনার পর, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এই হামলাকে “যুদ্ধের ঘোষণা” হিসেবে অভিহিত করেন এবং প্রতিশোধের হুমকি দেন। উভয় দেশের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি ও মর্টার হামলা শুরু হয়, যার ফলে বেসামরিক নাগরিকদের মধ্যে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া, উভয় দেশকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছেন।
Breaking :
Pakistan DG ISPR Lt Gen Sharif to media says that 9 cities are under India drone attack including Lahore, Karachi, Chakwal & Gujranwala. pic.twitter.com/1NmZiYGjV3
— Vivek Singh (@VivekSi85847001) May 8, 2025
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
প্রশ্ন: ভারতীয় সেনাবাহিনী কেন পাকিস্তানের ৯টি শহরে ড্রোন হামলা চালায়?
উত্তর: কাশ্মীরে ২৬ জন ভারতীয় পর্যটকের হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নিতে এবং সন্ত্রাসবাদী অবকাঠামো ধ্বংসের লক্ষ্যে এই হামলা চালানো হয়।
প্রশ্ন: পাকিস্তান কী প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে?
উত্তর: পাকিস্তান দাবি করে যে তারা ২৫টি ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে এবং প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কী প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া উভয় দেশকে সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছেন।
প্রশ্ন: এই ঘটনার পর সীমান্তে কী পরিস্থিতি?
উত্তর: উভয় দেশের মধ্যে সীমান্তে গোলাগুলি ও মর্টার হামলা শুরু হয়েছে, যার ফলে বেসামরিক নাগরিকদের মধ্যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।