Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

বাংলার এই প্রকল্পে একলাফে ভাতা বাড়লো, ১০০০ টাকার বদলে পাওয়া যাবে ১৮০০ টাকা, বড় ঘোষণা রাজ্য সরকারের

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প রাজ্যবাসীর জন্য নানা সুবিধা প্রদান করছে। এর মধ্যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প বিশেষভাবে জনপ্রিয়, যা সাধারণ মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা এবং তপশিলি ও উপজাতি মহিলাদের ১২০০…

Avatar

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প রাজ্যবাসীর জন্য নানা সুবিধা প্রদান করছে। এর মধ্যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প বিশেষভাবে জনপ্রিয়, যা সাধারণ মহিলাদের প্রতি মাসে ১০০০ টাকা এবং তপশিলি ও উপজাতি মহিলাদের ১২০০ টাকা করে প্রদান করে। এছাড়া, মমতা সরকারের উদ্যোগে ‘দুয়ারে সরকার’ ক্যাম্পের মাধ্যমে রাজ্যের প্রতিটি এলাকায় নাগরিকদের বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা সহজলভ্য করা হচ্ছে।এবার, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক নতুন ঘোষণার মাধ্যমে রাজ্যের আদিবাসী জনগণের জন্য আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানতে এই প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

১০০০ টাকার বদলে পাওয়া যাবে ১৮০০ টাকা

সম্প্রতি ঝাড়গ্রামে বিশ্ব আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে আদিবাসীদের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। বিরসা মুন্ডার ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিউ টাউনের আদিবাসী ভবন প্রাঙ্গণে এক সপ্তাহব্যাপী একটি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। সেখানে তিনি বলেন, “আদিবাসী উন্নয়ন খাতে এবার বাজেট বরাদ্দ অনেকখানি বৃদ্ধি পাবে”। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানান, “জয় জোহর প্রকল্পে” পেনশন গ্রাহকদের বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। বর্তমান সময়ে যেখানে এই পেনশনটি ১০০০ টাকা ছিল, সেখানে তা বৃদ্ধি করে ১৮০০ টাকা করা হবে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

তৈরি হবে ৩১০ টি নতুন হোস্টেল

এছাড়া, রাজ্য সরকার আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ৩১০টি নতুন হস্টেল তৈরি করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এর ফলে আদিবাসী ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাজীবন আরো উন্নত হবে এবং শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। নতুন হস্টেলগুলির মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণে প্রতিবন্ধকতা দূর হবে এবং শিক্ষার প্রতি আগ্রহ আরও বাড়বে।মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই ঘোষণা আদিবাসী সমাজের জন্য একটি নতুন দিগন্ত খুলে দিতে পারে। রাজ্যের আদিবাসী জনগণের জন্য উন্নয়নমূলক কাজগুলো আরও ত্বরান্বিত হবে এবং তাদের জীবনমান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

About Author