Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Government School Teachers: কাটা যাবে এপ্রিল-মে মাসের বেতন, নির্দেশিকা দেখে মাথায় হাত সরকারি শিক্ষকদের

সরকারি স্কুল শিক্ষকদের (Government School Teachers) জন্য এবার বড় ঘোষণা করা হল এমসিডির তরফে। দিল্লির সরকারি স্কুলগুলিতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য নতুন অ্যাপ চালু করা হয়েছিল। এই অ্যাপের মাধ্যমেই শিক্ষকদের স্কুলে…

Avatar

By

সরকারি স্কুল শিক্ষকদের (Government School Teachers) জন্য এবার বড় ঘোষণা করা হল এমসিডির তরফে। দিল্লির সরকারি স্কুলগুলিতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য নতুন অ্যাপ চালু করা হয়েছিল। এই অ্যাপের মাধ্যমেই শিক্ষকদের স্কুলে হাজিরার হিসাব রাখা হবে। কিন্তু এই অ্যাপের ব্যবহার শুরু হতে অনেক জায়গাতেই বিলম্ব হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত বেশ কিছু স্কুলেই শিক্ষকরা এখনো নাম নথিভুক্ত করেননি এই অ্যাপে। এই আবহেই এবার শিক্ষকদের উদ্দেশে জারি হল কড়া নির্দেশিকা।

এমসিডির স্মার্ট অ্যাপ গ্রহণ করতে দিল্লির একাধিক সরকারি স্কুল দেরি করছে। এই স্মার্ট অ্যাপ ব্যবহার করেই শিক্ষকদের হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। এবার কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করল এমসিডি। দিল্লির সরকারি স্কুলগুলিতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য নতুন স্মার্ট অ্যাপ ব্যবহার না করা হলে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। জারি করা সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, স্কুলগুলিতে যদি নয়া অ্যাপ ব্যবহার না করা হয় তাহলে এপ্রিল এবং মে মাসের বেতন কাটা যাবে সরকারি শিক্ষকদের।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এমসিডির অধীনস্থ ৯ টি স্কুলের প্রধান শিক্ষক এই স্মার্ট অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করিয়েছেন। এছাড়াও ১৫৯ জন শিক্ষক এবং ২৫১ জন নন টিচিং স্টাফ এমসিডি অ্যাপে নাম রেজিস্টার করিয়েছেন। এবার এমসিডি কমিশনারের তরফে সব জেলা শিক্ষা আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সমস্ত শিক্ষক এবং স্কুল কর্মীদের এই অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করতে।

সব জেলার ড্রয়িং অ্যান্ড ডিসবার্সিং অফিসারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, এখন থেকে শিক্ষকদের বেতন দেওয়ার ক্ষেত্রেও এই স্মার্ট অ্যাপের বায়োমেট্রিক লগইন হাজিরার তথ্য দেখতে হবে। তাই যে শিক্ষকরা এখনও পর্যন্ত এই অ্যাপে নাম নথিভুক্ত করাননি তাদের বেতন কাটা যাবে। অথচ দিল্লি হাইকোর্টের তরফে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে, এই অ্যাপে হাজিরার উপরে ভিত্তি করে বেতন কাটা যাবে না শিক্ষকদের। তবুও এমসিডির নির্দেশিকার কারণে শিক্ষক সংগঠন বেশ ক্ষুব্ধ।

About Author