Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Lpg gas price: এক ধাক্কায় অনেকটা দাম কমলো ঘরোয়া এলপিজি সিলিন্ডারের, জানুন আজকে কত দাম হল গ্যাসের

নরেন্দ্র মোদি সরকারের মন্ত্রিসভার বৈঠকের একটি সিদ্ধান্তের পরে এবারে ঘরোয়া এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সিলিন্ডার সরবরাহকারী সংস্থাগুলির সাইটেও নতুন দাম প্রদর্শিত হতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই।…

Avatar

নরেন্দ্র মোদি সরকারের মন্ত্রিসভার বৈঠকের একটি সিদ্ধান্তের পরে এবারে ঘরোয়া এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সিলিন্ডার সরবরাহকারী সংস্থাগুলির সাইটেও নতুন দাম প্রদর্শিত হতে শুরু করেছে ইতিমধ্যেই। ইন্ডিয়ান অয়েল দ্বারা প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে নতুন ১৪.২ কেজি ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম কিছুটা কমানো হয়েছে। ভর্তুকিবিহীন সিলিন্ডারের দাম ২১ মার্চ ২০২২ এর পরে এই মুহূর্তে সর্বনিম্ন রয়েছে। নতুন দাম অনুসারে দিল্লিতে একটি ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম এই মুহূর্তে ৯০৩ টাকা। অন্যদিকে কলকাতায় এই সিলিন্ডারের দাম ৯২৯ টাকা। মুম্বাইতে ৯০২ টাকা ৫০ পয়সা এবং চেন্নাইতে ৯১৮ টাকা ৫০ পয়সা দাম রয়েছে। সব মিলিয়ে, মঙ্গলবার সাধারণ মানুষকে বেশ কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে ভারত সরকার।

এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে অনেকেই উপকৃত হয়েছেন। এর সাথেই সরকার উজ্জ্বলা যোজনার অধীনে ৭৫ লক্ষ নতুন এলপিজি সংযোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। সব থেকে বড় বিষয়টি হলো আগামী কয়েক মাসের মধ্যে কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে। এই পরিস্থিতি এবার সরকারের এই সিদ্ধান্তকে নির্বাচনে জয়লাভ করার একটা ট্যাকটিক বলে তোপ দেগেছে বিরোধীরা। সরকারের এই সিদ্ধান্তকে মধ্যপ্রদেশ ছত্তিশগড় রাজস্থানের মতো রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের সস্তায় এলপিজি সিলিন্ডার দেওয়ার কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতি এবং নির্বাচনী প্রস্তুতির পাল্টা হিসেবে দেখছেন অনেকে। কংগ্রেস দাবি করছে, কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তের ফলেই মোদি সরকার তাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

তবে যাই হোক না কেন এই সিদ্ধান্তের পরে রাজধানী দিল্লিতে ঘরোয়া সিলিন্ডারের দাম অনেকটাই কমেছে। তার পাশাপাশি ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও সিলিন্ডারের দাম অনেকটা কমেছে। তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি মে ২০২০ এর তুলনায় এখন এলপিজি সিলিন্ডারের দাম প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি।

About Author