Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Indian Railways: ভারত-নেপালের মধ্যে শুরু হবে রেলওয়ে সংযোগ, কোন কোন স্টেশনে পরিষেবা পাওয়া যাবে? জেনে নিন সম্পূর্ণ তথ্য

ভারত এবং নেপালের মধ্যে শুরু হয়েছে আন্তসীমান্ত রেল যাত্রা। ইতিমধ্যেই, ভারত এবং নেপালের আন্তঃসীমান্ত রেলপথ জয়নগর বিজলপুরা এবং বারাদিবসের অন্তর্গত কুরথা থেকে বিজয়পুরা পর্যন্ত রেল সেকশন চালু করা হয়েছে। ভারতীয়…

Avatar

ভারত এবং নেপালের মধ্যে শুরু হয়েছে আন্তসীমান্ত রেল যাত্রা। ইতিমধ্যেই, ভারত এবং নেপালের আন্তঃসীমান্ত রেলপথ জয়নগর বিজলপুরা এবং বারাদিবসের অন্তর্গত কুরথা থেকে বিজয়পুরা পর্যন্ত রেল সেকশন চালু করা হয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে নেপালের অবকাঠামো এবং পরিবহন মন্ত্রী ১৬ জুলাই ২০২৩ তারিখ নাগাদ এই রেল সেকশনে সমস্ত কাজ শুরু করেছেন। জয়নগর বিজলপুরা বারাদিবাস রেললাইনের প্রকল্পের এটি দ্বিতীয় পর্যায়ে যা ভারত সরকারের সহায়তায় তৈরি হয়েছে।

গত বছরের এপ্রিল মাসে জয়নগর থেকে কুর্থা পর্যন্ত প্রথম ধাপের উদ্বোধন করা হয়েছিল। সরকার বর্তমানে তৃতীয় ধাপের জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজ করছে। যদি জমি অধিগ্রহণ ঠিকঠাকভাবে হয়ে যায় তাহলে বিজলপুরের সঙ্গে বারাদিবাস সংযুক্ত হয়ে যাবে খুব সহজেই। মোট ১৭.৩ কিলোমিটার কভার করবে এই রেল লাইন। এই লিংকের মধ্যে কূর্থা, পিপ্রাদি, লোহার পট্টি, সিংগাহী এবং বিজলপুরা নামে পাঁচটি স্টেশন রয়েছে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে দুটি দেশের মধ্যে এই রেল যোগাযোগ নিশ্চিত ভাবে বাণিজ্য এবং পর্যটনকে উন্নত করবে। নেপালের অবকাঠামো এবং পরিবহন মন্ত্রী বলেছেন, এই রেল যোগাযোগ ভারত এবং নেপালের জনগণের মধ্যে সংযোগ বাড়িয়ে তুলবে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

ভারতের অপরের প্রতিবেশী দেশের সঙ্গেও রেল যোগাযোগ বৃদ্ধি করছে ভারতীয় রেল। জানা যাচ্ছে ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশের মধ্যে নির্মাণাধীন রেল লাইনের জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয় ১৫৩.৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। জানা যাচ্ছে ২০২৩ সালের শেষের মধ্যে এই নতুন প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে। ভারতের ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশের মধ্যে নির্মাণাধীন এই রেল লাইনের প্রকল্পের লক্ষ্য দ্বিপাক্ষিক পর্যটন বৃদ্ধি করা। আগরতলা এবং কলকাতার মধ্যে যাত্রার সময় কমানো এই রেল যাত্রার আরও একটি লক্ষ্য। এমনিতে আগরতলা থেকে কলকাতা যেতে মোট ৩১ ঘন্টা সময় লাগে। সেই কারণে উত্তর পূর্ব ভারত কলকাতা থেকে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। যদি এই রেল পথ চালু হয় তাহলে এই রেল পথ ঢাকা হয়ে আসবে। ফলে কলকাতা এবং আগরতলার মধ্যে ভ্রমণের সময় ৩১ ঘণ্টা থেকে মাত্র ১০ ঘণ্টায় নেমে আসবে। এই প্রকল্পটি ভারতের বিখ্যাত অ্যাক্ট ইস্ট পলিসির অন্তর্গত।

About Author