Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Hair Care: মায়েদের পরামর্শেই চুল পড়ার সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি, ঘরোয়া টোটকাতেই হবে সমস্যার সমাধান

বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে চুল পড়ার সমস্যা অন্যতম। বেশিরভাগই অকালে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। এক্ষেত্রে বাড়ির মায়েরা ঘন কালো চুলের জন্য অনেকধরনের ঘরোয়া টোটকার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে বেশিরভাগ সময়ই…

Avatar

বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে চুল পড়ার সমস্যা অন্যতম। বেশিরভাগই অকালে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। এক্ষেত্রে বাড়ির মায়েরা ঘন কালো চুলের জন্য অনেকধরনের ঘরোয়া টোটকার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে বেশিরভাগ সময়ই আমরা সেইসমস্ত কথায় কান দিইনা। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেইসমস্ত ঘরোয়া টোটকাতেই লুকিয়ে থাকে সমস্যার আসল সমাধান। সম্প্রতি এই নিবন্ধের সূত্র ধরে তেমনি দুটি টোটকা কথা উল্লেখ করা হবে।

১) গরম তেল মালিশ- আজকের প্রজন্মের কাছে হট ওয়েল মাসাজ একটা অন্যতম জনপ্রিয় ব্যাপার। অনেকেই পার্লারে গিয়ে কিছু অর্থের বিনিময়ে এই মাসাজ করিয়ে থাকেন। তবে ভালোভাবে মনে করলে বোঝা যাবে, ছোট থেকেই আমাদের মা ঠাকুমারা গরম তেল মালিশ করে দিতেন আমাদের মাথায়। তখন ব্যাপারটি আমাদের পছন্দ না হলেও, এখন এটি চুল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম উপায়। কারণ গরম তেল দিয়ে মাথায় মালিশ করলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় ও চুলের গোড়ায় প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ পৌঁছায়। যার ফলস্বরূপ চুলের পুষ্টির ঘাটতি মেটে ও আগের থেকে দ্বিগুণ চুল বৃদ্ধি পায়। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন তেল মালিশ করলেই চলবে। পাশাপাশি চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে হবে নিজের চুলের উপযুক্ত শ্যাম্পুও। অন্যথায় চুল অসময়ে পেকে যেতে পারে কিংবা অনেক বেশি রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। মালিশ করার ৩০ মিনিট পরই শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিতে হবে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

২) ডিমের হেয়ার মাস্ক- ডিম চুলের জন্য ভীষণভাবে উপকারী, একথা অজানা নয় কারোরই। ছোট থেকেই মা ঠাকুমাদের মুখে একথা শুনে এসেছেন সকলেই। ডিমে বায়োটিন উপস্থিত, যা চুলের জন্য উপকারী। এক্ষেত্রে একটি পাত্রে একটি ডিম ফাটিয়ে নিয়ে তার মধ্যে দুই টেবিল চামচ টক দই ও পরিমানমতো আমন্ড হেয়ার অয়েল মিশিয়ে নিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। এরপর সেই মিশ্রণ ভালোভাবে গোটা চুলে এমনভাবে লাগাতে হবে যাতে তার পুষ্টিগুণ চুলের গোড়া পর্যন্ত পৌঁছায়। এই মিশ্রণ লাগানোর এক ঘন্টা পর চুলের উপযুক্ত শ্যাম্পু দিয়েই ভালো করে চুল ধুয়ে নিতে হবে। সপ্তাহে যদি দুই থেকে তিনবার এটি নিজের চুলের প্রয়োগ করা যায় তাহলে, তফাৎ নজরে আসবে নিজেরই। উল্লেখ্য, চুলের যত্ন নিতে দিনে তিন থেকে চার বার চুল যত্ন নিয়ে ধীরে ধীরে আঁচড়ে নেওয়াই যেতে পারে।

About Author