Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

New skywalk in kolkata: কলকাতায় আরো এক নতুন চমক, এখানেই তৈরি হচ্ছে বিশাল বড় স্কাইওয়াক

ইএম বাইপাসে রুবি ক্রসিং এর উপরে তৈরি হচ্ছে আরও একটি নতুন স্কাইওয়াক। এই নতুন স্কাইওয়াকটি দেখতে হবে বৃত্তাকার এবং হবে অনেকটা বিশ্ব বাংলা গেটের ধাঁচে তৈরি। তবে এর উচ্চতা অনেকটাই…

Avatar

ইএম বাইপাসে রুবি ক্রসিং এর উপরে তৈরি হচ্ছে আরও একটি নতুন স্কাইওয়াক। এই নতুন স্কাইওয়াকটি দেখতে হবে বৃত্তাকার এবং হবে অনেকটা বিশ্ব বাংলা গেটের ধাঁচে তৈরি। তবে এর উচ্চতা অনেকটাই কম। এই প্রকল্পের জন্য ব্যয় করা হচ্ছে ৫০ কোটি টাকা। তবে এটি কোন রেস্তোরাঁ নয় বরং আসলে একটি ফুট ওভারব্রিজ হিসেবে তৈরি করা হবে। প্রায় ৭৫ মিটার ব্যাসার্ধের এই বৃত্তাকার রাস্তার মাধ্যমে পথচারীদের যাতায়াতের সুবিধা হবে। এই নির্মাণের তদারকি করবে KMDA। মাটি থেকে প্রায় কুড়ি ফুট উপরে, নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো লাইনের ভায়া ডাক্টের নিচে এই স্কাইওয়াক তৈরি করা হবে।

এই স্কাইওয়াকের উপরে চারটি অ্যাক্সেস পয়েন্ট থাকবে। থাকবে সিঁড়ি, তিনটি লিফট এবং আটটি এসকেলেটর। প্রতি কোনে থাকবে দুটি করে। একটি থাকবে উপরে যাওয়ার জন্য এবং অন্যটি নিচে নামার জন্য। ক্রসিং এর উত্তরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় স্টেশনের সঙ্গে ওয়াকওয়ে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘এর ফলে নিত্য যাত্রীদের বেশ সুবিধা হবে। রাস্তা পারাপারের সময় যানজট এবং দুর্ঘটনার সম্ভাবনা অনেকটাই কমবে। পথচারীদের সুবিধার জন্য প্রতিদিক থেকে আসা-যাওয়ার সুবিধা রাখা হয়েছে।’

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

তবে সমালোচকদের অনেকে মেট্রো স্টেশনের ঠিক পাশে বিস্তৃত কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। তাদের দাবি, যেখানে ইতিমধ্যেই একটি ফুট পাড় থেকে অন্য ফুটপাত যাওয়ার জন্য একটি ক্রস ওভার পয়েন্ট রয়েছে, সেখানে এমন বিশাল স্কাইওয়াক করার কোন যৌক্তিকতা নেই। তবে আপাতত কাঠামো খাড়া করার কাজ শুরু হয়েছে। প্রথমে ভূগর্ভস্থ পাইপ, তার ইত্যাদি সরানোর কাজ করতে হবে। স্কাইওয়াকের পিয়ার তৈরি করার জন্য পাইলিং করতে হবে। তার আগে কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন বড় জলের পাইপলাইন স্থানান্তরিত করার কাজ শুরু করেছে।

ইতিমধ্যেই এর জন্য একটি দরপত্রের ডাক দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্কাইওয়াক নির্মাণের জন্য দরপত্রের আহ্বান করার ক্ষেত্রে একটি ভিন্ন ধরনের মডেল বেছে নেওয়া হয়েছে। তাতে বরাত প্রাপ্ত সংস্থা এই ধরনের কাঠামো তৈরি করবে। এটিকে ২০ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এর পাশাপাশি আয় করার জন্য বিজ্ঞাপনের অধিকার থাকবে।

About Author