Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

India’s first suspension rail bridge: নতুন উচ্চতায় পৌঁছালো বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, ছুটবে দেশের প্রথম ঝুলন্ত রেল ব্রিজের উপর দিয়ে

জম্মু এবং কাশ্মীরে শীঘ্রই সম্পন্ন হবে ভারতের প্রথম ঝুলন্ত রেলওয়ে সেতুর কাজ। এই রেলওয়ে সেতুর নাম দেওয়া হয়েছে অনজি খাদ সেতু। শীঘ্রই উধমপুর থেকে শ্রীনগর পর্যন্ত এই রেল লাইনের কাজ…

Avatar

জম্মু এবং কাশ্মীরে শীঘ্রই সম্পন্ন হবে ভারতের প্রথম ঝুলন্ত রেলওয়ে সেতুর কাজ। এই রেলওয়ে সেতুর নাম দেওয়া হয়েছে অনজি খাদ সেতু। শীঘ্রই উধমপুর থেকে শ্রীনগর পর্যন্ত এই রেল লাইনের কাজ শেষ করা হবে এবং তাহলেই আগামী বছর এই রুটে চালু করা হবে ভারতের সবথেকে প্রিমিয়াম ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। আর সেটা সম্পন্ন হলেই নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে বন্দে ভারত। ভারত সরকার সূত্রের খবর এই সেতুর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হতে পারে মে মাসেই। একটিমাত্র স্তম্ভের উপরে দাঁড়িয়ে রয়েছে একটি বিশাল রেলওয়ে সেতু। জম্মু-কাশ্মীরে রীয়াসী জেলায় এই সেতুটি রয়েছে। এই সেতুর ওপর দিয়ে ১০০ কিলোমিটার গতি বেগে ছুটতে পারবে ট্রেন।

জানা গিয়েছে এই সেতু ১৫ মিটার চওড়া এবং এর মূল বিস্তৃতি ২৯০ মিটার। এই সেতুর মোট দৈর্ঘ্য ৪৭৩.২৫ মিটার এবং একটি মাত্র স্তম্ভ ধরে রেখেছে এই পুরো সেতুটিকে। ভিত থেকে তার দৈর্ঘ্য ১৯৩ মিটার এবং নদীগর্ভ থেকে আরও ৩৩১ মিটার গভীর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে এই সেতু। জানা গিয়েছে, ৯৬টি তার এই সেতুটিকে ধরে রেখেছে। ভারতীয় রেলের এক একটি ট্রেনের দৈর্ঘ্য ৮২ মিটার থেকে ২৯৫ মিটার পর্যন্ত। দাবি করা হচ্ছে ৪০ কেজি বিস্ফোরকও এই সেতুটিকে উড়িয়ে দিতে পারবে না। ঘন্টায় ২১৩ কিলোমিটার বেগে আসা ঝড় সেতুটিকে নাড়াতে পারবেনা।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

রেলমন্ত্রক যদিও চাইছে ২০২৪ সালের মধ্যে এই ব্রিজে রেল চলাচল চালু করতে। জানানো হয়েছে ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই ব্রিজ, যেকোনো প্রাকৃতিক প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম। ভূমিকম্প হলেও এই সেতু একেবারে সুরক্ষিত থাকবে বলে দাবি করা হয়েছে। এই ব্রিজ এবং রেলপথের কাজ শেষ হলে সরাসরি ট্রেনে করে দিল্লি থেকে শ্রীনগর পর্যন্ত যাওয়া যাবে। অন্যদিকে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের মধ্যে জম্মু ও কাশ্মীরে চালু হয়ে যাবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এর আগে এই বছরের শেষের দিকে রেল চলাচল চালু হয়ে যাবে এই সেতুর উপর দিয়ে।

About Author