বলিউডবিনোদন

কাজলকে নিয়ে বড় খবর, ৪৭ বছর বয়সে তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে পারেন, জানুন এই খবরের পিছনের সত্য

এই বয়সে আবারো কেনো সন্তান নেওয়ার চিন্তাভাবনা করলেন অজয় দেবগন এবং কাজল?

Advertisement
Advertisement

বলিউড তারকা অজয় দেবগন এবং তার স্ত্রী কাজলকে চেনেন না এরকম মানুষ হয়তো এই মুহূর্তে ভারতে নেই। বলিউডের নব্বইয়ের দশকের সব থেকে নামজাদা দুইজন অভিনেতা অভিনেত্রী হলেন তারা। নতুন সিনেমা রিলিজ হোক অথবা নিজেদের জীবনের আপডেট, ভক্তদের কাছে সবসময়ই কাজল এবং অজয় দেবগনের ব্যক্তিগত জীবন অত্যন্ত আকর্ষণের। কাজল এখন তেমন একটা বলিউডে অভিনয় না করলেও, অজয় দেবগন কিন্তু এখনো চুটিয়ে বলিউডের বহু সিনেমায় অভিনয় করে চলেছেন। ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক থেকে শুরু করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে আমরা তাদেরকে সবসময় দেখি একটিভ। তবে সম্প্রতি অজয় দেবগন এবং কাজলের এই জুটি একটি নতুন কারণে হয়ে উঠেছে তাদের ভক্তদের আকর্ষণের কারণ। শোনা যাচ্ছে নাকি ৪৭ বছর বয়সে আবার নতুন করে মা হতে চলেছেন কাজল।

Advertisement
Advertisement

মাস কয়েক আগে কাজলের ব্যক্তিগত জীবনের ব্যাপারে একটি নতুন আপডেট সামনে এসেছিল যার পরেই সকলে বলছেন কাজল হয়তো তৃতীয়বারের জন্য সন্তানের মা হতে চলেছেন এই ২০২২ সালেই। আসলে মার্চ ২০২২ এ কাজল করন জোহরের একটি পার্টিতে উপস্থিত হয়েছিলেন এবং সেখান থেকেই এই ব্যাপারটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। সেই সময় তাকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক চর্চা হয়েছিল এবং অনেকেই তাকে ট্রল করেছিলেন। জানা গিয়েছিল কাজলের মধ্যে তৃতীয়বার মা হওয়ার লক্ষণ প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু কেন হঠাৎ ৪৭ বছর বয়সে তৃতীয় সন্তানের মা হওয়ার লক্ষণ প্রকাশিত হলো কাজলের মধ্যে? চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

Advertisement

Advertisement
Advertisement

আপনাদের জানিয়ে রাখি, কাজল কিন্তু বাস্তব জীবনে তৃতীয়বারের জন্য মা হচ্ছেন না। আসলে ২০২২ সালের মার্চ মাসে যখন করন জোহরের এই পার্টিতে তিনি উপস্থিত হয়েছিলেন সেই সময় তিনি একটি কালো রঙের পোশাক পড়েছিলেন। সেই পোশাকে তার বর্ধিত ওজন এবং তার পেট পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছিল। এই পার্টিতে কাজল ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কিয়ারা আডবাণী, সিদ্ধার্থ মালহোত্রার মতো বেশ কয়েকজন তারকা। সেই অনুষ্ঠানে কাজলের এইরকম একটি লুক দেখে সকলে একেবারে চমকে গিয়েছিলেন এবং কাজলের ব্যাপারে শুরু করেছিলেন ব্যাপক ট্রলিং। যদিও পরবর্তীতে এই বিষয়টা খুব একটা বেশিদিন পর্যন্ত চলে নি।

Advertisement

Related Articles

Back to top button