অরূপ মাহাত : ২০১৮-এর সাধারণ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন তিনি। নির্বাচনে জিততে চালিয়েছে যথেচ্ছ রিগিং। এমনই অভিযোগ তুলে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পদত্যাগ চাইলেন বিরোধী নেতা মৌলানা ফজলুর রহমান। দেশ জুড়ে বৃহত্তর বিরোধী আন্দোলন ‘আজাদি মার্চ’ থেকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে ৪৮ ঘন্টার চূড়ান্ত সময়সীমা দেওয়া হলো। তারমধ্যে পদত্যাগ না করলে দেশে অচলাবস্থা তৈরির হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা।
জামাত উলেমা-ই-ইসলাম ফজল নেতার নেতৃত্বে সরকার বিরোধী ‘আজাদি মার্চ’ গণ আন্দোলন সপ্তম দিনে পড়লে বিরোধীদের পক্ষ থেকেও প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করা হয়। হাজার হাজার বিক্ষোভকারীদের সামনে রহমান এদিন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পদত্যাগ ছাড়া সরকারের সাথে কোন ধরনের আলোচনায় বসতে তারা রাজি নয়।’
সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻
Join Nowআরও পড়ুন : জয়েন্টের পরীক্ষায় বাংলা না থাকার দায় মমতার : লকেট
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘আপনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে। আপনি শাসনকাজ চালিয়ে যাবেন নাকি সরে দাঁড়িয়ে জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেবেন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতেই হবে।’ তবে নির্বাচনের কাজে পাক সেনার হস্তক্ষেপের অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সে দেশের সেনা মুখপাত্র জানান, ‘দেশের জাতীয় নিরাপত্তার কাজে আমাদের ব্যস্ত থাকতে হয়। রাজনৈতিক বিষয়ে মাথা ঘামানোর মতো সময় সেনাবাহিনীর নেই।’