LIVE UPDATE: দ্বিতীয় দফার অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা, জানুন সমস্ত খুঁটিনাটি

Advertisement

Advertisement

আজ দ্বিতীয় দফার আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। আজ ৯ টি পদক্ষেপের ঘোষণা করবেন। পরিযায়ী শ্রমিক, হকার, ক্ষুদ্র চাষীদের জন্য বিশেষ পদক্ষেপ।

Advertisement

– মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে কৃষিক্ষেত্রে ৬৩ লক্ষ টাকা ঋণ মঞ্জুর। প্রায় ৮৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছে।

Advertisement

– স্টেট্ ডিজাস্টার রেসপন্স ফান্ডে টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

Advertisement

– এসডিআরএফএ ১১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

– শহরের পরিযায়ী শ্রমিক ও গরিবদের জন্য টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। তাদের ৩ বার খাওয়া ও থাকার জন্য টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

-এই পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ১১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

-পরিযায়ী শ্রমিকেরা যাতে রাজ্যে ফিরে গিয়ে একশো দিনের প্রকল্পের কাজে যোগ দিতে পারেন, সেদিকে রাজ্যগুলিকে পরামর্শ ও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

– শ্রম আইন সংস্কারের বিষয়টি সংসদের বিবেচনায় রয়েছে। সব শ্রমিকরা যাতে নূন্যতম মজুরি পায় সেদিকে সরকার প্রস্তাব দিয়েছে। আর এই মজুরির ক্ষেত্রে আঞ্চলিক বৈষ্যম্য দূর করতে চাইছে সরকার। এর পরিবর্তে জাতীয় স্টোরে ফ্লোর রেট ঠিক করতে চাইছে সরকার।

– শ্রমিকদের নিয়োগ করলে নিয়োগপত্র দিতেই হবে। বছরে অন্তত একবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে।

-মহিলাদের রাতে কাজ করলে সেক্ষেত্রে তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।

– পরিযায়ী শ্রমিকদের ২ মাস বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়া হবে। রেশন কার্ড না থাকলেও খাদ্যশস্য দেওয়া হবে। এর ফলে উপকৃত হবেন ৮ কোটি পরিযায়ী শ্রমিক। এর জন্য বরাদ্দ থাকবে ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। রাজ্যগুলির সাথে এই নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ৫ কেজি করে খাদ্যশস্য দেওয়া হবে তাদের। ৫ কেজি চাল বা গমের সাথে ১ কেজি ডাল দেওয়া হবে।

– অগাস্ট মাস থেকে এক দেশ এক রেশন কার্ড পরিষেবা চালু হবে। কোনও রেশন কার্ড হোল্ডার যে কোনও রাজ্যেই যাক না কেন ওই এক রেশন কার্ড দিয়েই খাদ্যশস্য নিতে পারবে। পরিযায়ী শ্রমিকরাও এর ফলে উপকৃত হবেন। এই নতুন ব্যবস্থার ফলে ২৩ রসহ্যের ৬৩ কোটি মানুষ উপকৃত হবেন।

– রেন্টাল হাউজিং অর্থাৎ বাড়ি ভাড়া প্রকল্প চালু করতে চলেছে সরকার। শহরের গরিব ও পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য এই আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। খুব কম ভাড়ায় শহরের গরিব ও পরিযায়ী শ্রমিকদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে।

– সরকারের নিজস্ব জমিতে আবাসন করা হতে পারে বা রাজ্য সরকার তাদের জমিতে এই আবাসন তৈরী করতে পারে। খুব দ্রুত এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

– মুদ্রা শিশু ঋণ যারা নিয়েছেন, তাদের সুদের উপর ২ শতাংশ ছাড় ঘোষণা করা হয়েছে। এর জন্য ১৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

-হকারদের জন্য ৫০০০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে। এক মাসের মধ্যে এই ঋণ প্রকল্প শুরু হবে। দেশে ৫০ লক্ষ হকার রয়েছে।

-৬ লক্ষ থেকে ১৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত যাদের বার্ষিক আয়, তাদের গৃহ নির্মাণের ক্রেডিট লিঙ্ক সাবসিডি স্কিমের সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত করা হয়েছে।

-নাবার্ডের জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকার আপৎকালীন তহবিলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। চাষীদের ঋণ দেবার জন্যই এই ব্যবস্থা। এরফলে দেশের ৩ কোটি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষী উপকৃত হবেন। বছরে ৯০ হাজার কোটি টাকার ঋণের ব্যবস্থা নাবার্ড করে। এর উপর আরও ৩০ হাজার কোটি টাকার তহবিলের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

– দেশের আড়াই কোটি কৃষককে মোট ২ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে কম সুদে। এই ঋণ মৎস্য চাষ ও পশু পালনের জন্য এই ঋণ মিলবে।

 

বিস্তারিত আসছে, সঙ্গে থাকুন।

Recent Posts