Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

১১ লাখ পশ্চিমবঙ্গের কৃষকদের জন্য ১০২ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ, বড় উদ্যোগ নবান্নের

পশ্চিমবঙ্গের ১১ লাখ কৃষকদের জন্য বড় সুখবর। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শীঘ্রই তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১০২ কোটি টাকার অর্থ প্রদান করবেন। জানা গেছে, এই অর্থ বাংলা ফসল বীমা প্রকল্পের আওতায়…

Avatar

পশ্চিমবঙ্গের ১১ লাখ কৃষকদের জন্য বড় সুখবর। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শীঘ্রই তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১০২ কোটি টাকার অর্থ প্রদান করবেন। জানা গেছে, এই অর্থ বাংলা ফসল বীমা প্রকল্পের আওতায় দেওয়া হবে। এই অর্থ গত বছরের শেষের দিকে খরিফ মৌসুমে কৃষকদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই কৃষকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ প্রদানের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে।এই অর্থ শীঘ্রই নবান্নের মাধ্যমে কৃষকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।

পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আসার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কৃষকদের জন্য বেশ কয়েকটি প্রকল্প শুরু করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বাংলা ফসল বীমা, কৃষক মিত্র প্রকল্প, বাংলা ফসল বীমা, কৃষি অবকাঠামো তহবিল। এই প্রকল্পগুলি থেকে অনেক কৃষক উপকৃত হয়েছেন। এক্ষেত্রে যদি রাজ্যের কৃষকরা কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত হন তবে তাদের সাহায্য করা হয়। এর পাশাপাশি যদি কোন কারণে কৃষক চাষাবাদ করতে না পারেন তবেও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। রাজ্য সরকার কৃষকদের পক্ষ থেকে এই বীমা প্রিমিয়ামের অর্থ প্রদান করে। এই উদ্যোগটি ২০১৯ সাল থেকে শুরু হয়েছিল।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

এক্ষেত্রে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ফসল ক্ষতির সত্যতা যাচাই করা হয়। যথাযথ তথ্য নেওয়ার পরেই সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। গত বছরও ফসল ক্ষতির বিষয়ে নজর দেওয়া হয়েছিল। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হয়। জানা গেছে যে সত্যতা যাচাইয়ের সমস্ত ধাপ প্রায় সমাপ্ত হয়েছে। এখন কৃষকদের অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়ার সময় এসেছে। স্বাভাবিকভাবেই এই প্রশ্নটি উঠেছে যে ২০২৩ সালে এই প্রকল্পের ফলে বাংলার কৃষকদের কত ক্ষতিপূরণ পেয়েছে। জানা গেছে যে সংশ্লিষ্ট বছরে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ২০০ কোটি টাকারও বেশি ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল। এর সত্যতা নিশ্চিত করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টও শেয়ার করেছিলেন। বৃষ্টির অভাবে ধান রোপণ করতে না পারা কৃষকদের জন্য ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করা হয়েছিল। এই ক্ষতিপূরণ কৃষকদের আর্থিকভাবে সহায়তা করবে এবং তাদের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

About Author