Categories: অফবিট

হারিয়ে যাচ্ছে সার্কাস, শেষরক্ষা হবে কী?

Advertisement

Advertisement

কৌশিক পোল্ল্যে: নব্বইয়ের দশকের পর থেকেই কালক্রমে হারিয়ে যাচ্ছে সার্কাসের জনপ্রিয়তা। হাতের মুঠোয় স্মার্টফোনে স্টান্ট দেখে অভ্যস্ত এই প্রজন্মের কিশোরদের আলাদা করে তাবুর ভেতরে গিয়ে সার্কাস দেখার আগ্রহ নেই, অন্তত সমীক্ষা তাই বলছে।

Advertisement

পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন অংশে দেশ বিদেশ থেকে আসা বিভিন্ন সার্কাসের চিত্রটা প্রায় একই রকম। আগের মতো হাউসফুল যায় খুবই কম শো। সে বিদেশী রাশিয়ান, আফ্রিকান বা রেমন্ড সার্কাসই হোক কিংবা দেশীয় ইন্ডিয়ান বা বোম্বে সার্কাস। শীতের মরশুমে একমাসের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মাঠে তাবু ফেলা সাকার্সগুলি লোকসানের জেরে এক সপ্তাহেই তাবু গুটিয়ে পাড়ি দিচ্ছে অন্যত্র, উদ্দেশ্য পয়সা উপার্জন।

Advertisement

আরও পড়ুন : মা বাঘিনী হাটছে তার ছোট্ট বাচ্চাদের সাথে, ভারতে বাড়ছে বাঘের সংখ্যা

Advertisement

যুগের পরিবর্তনে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত মানুষজন রয়েছেন বিপুল অর্থসংকটে, তবু মনের জোর রেখে যে কজন দর্শক আসেন তাদের জন্য হাসিমুখে খেলা দেখান এখানকার জোকার সহ কলাকুশলীরা। চরম দুর্দিনেও পেশাত্যাগের কথা মাথায় আনেন না; কারন এনারা ভাবেন ওদের জীবনের মূলমন্ত্র একটাই, “জিনা ইয়াহা, মরনা ইয়াহা, ইসকে সিবা যানা কাহা”।

Tags: offbeat

Recent Posts