চাকরি নিয়ে আর চিন্তা নেই, এখন ঘরে বসেই করুন বিশাল আয়, জানুন কিভাবে

এই আয়ের মাধ্যম হিসাবে এটিএম নতুনভাবে উঠে এসেছে

Advertisement

Advertisement

আপনি যদি ভারতীয় হন এবং সরকারি বেসরকারি কাজ ছাড়াও অন্যভাবে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আপনার জন্য আমরা নিয়ে এসেছি একটা দারুন আইডিয়া যার মাধ্যমে আপনি প্রতিমাসে পঞ্চাশ হাজার টাকার বেশি রোজগার করতে পারবেন তাও আবার বাড়ি বসে। এই নতুন উপায়ে আপনি খুব সহজে আপনার খালি জমিকে ব্যবহার করে টাকা রোজগার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি নিজের জমির সদ্ব্যবহার করতে পারবেন এবং তার সাথেই সুরক্ষিত ব্যবসার মাধ্যমে নিজের ভবিষ্যৎ আরো বেশি সুরক্ষিত করতে পারবেন।

Advertisement

আপনাদের জানিয়ে রাখি, ভারতের প্রতিটি শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক তাদের এটিএম স্থাপন করে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে, শহরে, এলাকায়। তবে এই এটিএম কিন্তু যেকোনো জায়গায় বসিয়ে ফেলা যায় না। বাড়ির মালিকের অনুমতির পরেই কোন ব্যাংক এই এটিএম নির্দিষ্ট জায়গায় বসাতে পারে। তার জন্য থাকতে হয় ভালো জায়গায় জমি। যদি আপনার কাছেও এরকম ভালো জায়গায় জমি থাকে, যেটা দৃশ্যমানতার দিক থেকেও ভালো এবং আপনার এলাকাটাও বেশ জনপ্রিয়, তাহলে সেই জমি কে আপনি ব্যবহার করতে পারেন এটিএম ফ্রাঞ্চাইজি স্থাপন করে। এই খালি জমিতে যদি আপনি এটিএম তৈরি করেন তাহলে খুবই সহজে আপনি ৫০ হাজার টাকার বেশি রোজগার করতে পারবেন প্রতি মাসে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি এই কাজটা করতে পারবেন।

Advertisement

এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য কি কি প্রয়োজন?

Advertisement

১. আপনি যদি এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার কথা ভাবছেন, তবে আপনার কাছে অবশ্যই কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস থাকতে হবে। প্রথমত, আপনার কাছে আবাসিক এলাকায় খালি জমি থাকা প্রয়োজন। জমি কমপক্ষে ৮০ থেকে ১০০ বর্গফুট হতেই হবে। আর সেই জমির দৃশ্যমানতা অনেক ভালো হতে হবে। অনেক দূর হতে এই জায়গা দেখা যেতে হবে।

২. এ ছাড়াও বিদ্যুত সংযোগ ও লিন্টন ছাদসহ জেনারেটরের ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। এখান থেকে অন্য এটিএমের দূরত্ব ন্যূনতম ১০০ মিটার হওয়া উচিত, তারপরে আপনি আরামে আবেদন করতে পারবেন।

আপনাদের জানিয়ে রাখি, এসবিআই, পিএনবি এবং ইয়েস ব্যাঙ্ক দ্বারা এই বিশেষ ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি বিতরণ করা হয়ে থেকে। যদিও এই ব্যাংকগুলো কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ঘোষণা করে না।

এই নথিগুলির সাথে আবেদন করুন

আপনি যদি এটিএম ইনস্টল করার জন্য আবেদন করতে চান তবে আপনার অবশ্যই আধার কার্ড, প্যান কার্ড, ব্যাঙ্ক বই, বিদ্যুৎ সংযোগ, বিদ্যুৎ বিলের রসিদ, শংসাপত্র, বাসিন্দা শংসাপত্র, আয়ের শংসাপত্র থাকতে হবে। এর পরই আপনি আবেদন করতে পারবেন। ফ্র্যাঞ্চাইজি সম্পর্কে তথ্য আপনাকে ইমেল আইডির মাধ্যমে দেওয়া হবে।

Recent Posts