আগামিকাল রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, করবেন ভারত পেট্রোলিয়ামের একটি প্রকল্পের উদ্বোধন

Advertisement

Advertisement

নয়াদিল্লি: আগামিকাল, রবিবার (Sunday) রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) হলদিয়া (Haldia) তিনি ভারত পেট্রোলিয়াম (Bharat Petroleum)-এর একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন এবং জাতির উদ্দেশে সেটি নিবেদন করবেন।

Advertisement

ভারত পেট্রোলিয়াম (Bharat Petroleum) কর্পোরেশন লিমিটেডের এলপিজি ইম্পোর্ট টার্মিনাল তৈরি করা হয়েছে। সেটি উদ্বোধন করতে রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। সেটি বানাতে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা লেগেছে এবং বছরে ১০ লক্ষ মেট্রিক টন পণ্য উৎপাদিত হবে। কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ এবং দেশের পূর্ব, উত্তর-পূর্ব অংশে এলপিজির চাহিদা বাড়ছে। এই প্রকল্প চালু হলে সহজে এলপিজি পৌঁছে দেওয়া যাবে।

Advertisement

নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)-র পরিকল্পনা রয়েছে প্রত্যেকটা বাড়িতে এলপিজি পৌঁছে দেওয়া এই প্রকল্পের ফলে তা আরও গতি পাবে অনেক মানুষের সুবিধা হবে। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর ন্যাচারাল প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপ লাইনের উদ্বোঝন করবেন। এটি প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা প্রকল্পের অন্তর্গত। এক জাতি এক গ্য়াস গ্রিড প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে এই পদক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

এটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা এই প্রকল্প ঝাড়খণ্ডের এইচ ইউ আর এল সিন্দ্রি সরা করাখানা, বাংলার দুর্গাপুরের ম্যাটিক্স ফার্টিলাইজার প্লান্ট দুর্গাপুরের বাংলার দুর্গাপুরের এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক এবং অটোমোবাইল সেক্টরকে সুবিধা দেবে

দ্বিতীয় ক্যাটালিটিক আইসিডিওয়াক্সিং-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। সেটি হলদিয়া সংশোধনাগারের ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের। এই ইউনিটটির বার্ষিক উৎপাদনের ক্ষমতা ২৭০ হাজার মেট্রিক টন। এটার কাজ শুরু হলে বাঁচবে দেশের অনেক টাকা। হিসেব করে দেখা গিয়েছে প্রায় সাড়ে ১৮ কোটি মার্কিন ডলার সাশ্রয় হবে।

তিনি আরও কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। এর মধ্যে রয়েছে চার লেনের রেলওয়ে ওভার ব্রিজ- উড়ালপুল। সেটি হলদিয়া রানিচক এ, ৪০ নম্বর জাতীয় সড়কে। সেটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১৯০ কোটি টাকা। এটি কাজ শুরু করলে ওই অঞ্চলে যাতায়াত আরও মসৃণ হবে। কোলাঘাট থেকে হলদিয়া ডক কমপ্লেক্স এবং আশপাশের অঞ্চলে যাতায়াতকারীরা অনেক সুবিধা পাবেন। এর ফে সময় এবং অর্থ দুটোই বাঁচবে। বন্দর চত্বরে অনেক ভারী গাড়ি যাতায়াত করে। তাদেরও সুবিধা হবে।

Recent Posts