মাত্র 10 হাজার দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করুন, আপনি প্রতি মাসে লাখ লাখ আয় করবেন

ভারত সরকার আপনাকে এই কাজে সাহায্য করতে পারে

Advertisement

Advertisement

২০২০ সালে ভারত সরকার নতুন ট্রাফিক আইন নিয়ে এসেছিল ভারতের সাধারণ মানুষের জন্য। সেই সময় এই আইনে অনেক কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছিল। সব থেকে বড় পরিবর্তন ছিল দূষণ সার্টিফিকেট। এতদিন পর্যন্ত ভারতে দূষণ সার্টিফিকেট খুব একটা বেশি প্রয়োজন ছিল না। হয়তো কোন কোন ক্ষেত্রে চালান কাটা হলেও খুব একটা বেশি সমস্যা হতো না এই দূষণ সার্টিফিকেট না থাকলেও। তবে ২০২০ সালে করোনা ভাইরাসের পর থেকেই ভারত সরকার অনেকটা বেশি সচেতন হয়েছে পরিবেশের দিকে। সেই কারণেই এখন যদি আপনি গাড়ি চালাতে চান তাহলে দূষণ সার্টিফিকেট আপনার কাছে থাকতেই হবে। দূষণ শংসাপত্র না থাকার জন্য, সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হয়ে যেতে পারে আপনার। একটি দূষণ শংসাপত্র তৈরি করতে মাত্র ২০ থেকে ২০০ টাকা খরচ হয়৷

Advertisement

এমন পরিস্থিতিতে, আপনি একটি দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্র খুলে প্রতিদিন বাম্পার আয় করতে পারেন। এটি শুরু করতে আপনাকে মাত্র ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। একটি দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্র শুরু করতে, আপনাকে আঞ্চলিক পরিবহন অফিসে (RTO) লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। এর পরে, আপনাকে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তৈরি অনাপত্তি শংসাপত্র (এনওসি)ও পেতে হবে। প্রতিটি রাজ্যে দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্রের আলাদা আলাদা ফি রয়েছে। দিল্লি-এনসিআর-এ, সিকিউরিটি মানি হিসাবে আবেদন ফি ৫,০০০ টাকা এবং লাইসেন্স ফি হিসাবে ৫,০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

Advertisement

নিয়ম অনুযায়ী, দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্র খুলতে হবে হলুদ রঙের কেবিনে। হলুদ রঙের কেবিন দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্রের পরিচয় বলে মনে করা হয়। এছাড়া কেন্দ্রে লাইসেন্স নম্বর লেখা বাধ্যতামূলক। জরিমানার পরিমাণ এড়াতে, প্রতিটি চালক পিইউসি পেতে দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছান। এমন পরিস্থিতিতে দূষণ পরীক্ষা কেন্দ্র খুললে আপনি প্রতিদিন বাম্পার আয় করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন ২ হাজার টাকা অর্থাৎ প্রতি মাসে প্রায় ৬০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। চাহিদা বাড়ায় আয় আরও বাড়তে পারে।

Advertisement