মহেশ ভাটকে নিজের বাবা মনে করতেন না আলিয়া, এমনকি টাকার লোভ দেখিয়ে মেয়ের সাথে এই কাজ করতেন মহেশ ভাট

মেয়েকে চুমু খেয়ে এর আগেও কন্ট্রোভার্সিতে জড়িয়েছিলেন মহেশ ভাট

Advertisement

Advertisement

গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড এবং কন্ট্রোভার্সি যেন একই মুদ্রার দুই পিঠ। মাঝে মাঝেই বলি টাউনে বিভিন্ন সম্পর্কের বিতর্ক চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে আসে। বিশেষ করে এমন বিতর্কের চোরাগলিতে অনেকবারই আটকে গিয়েছিলেন বিখ্যাত সিনেমা পরিচালক মহেশ ভাট। তাঁর পরিচালিত একাধিক সিনেমা সুপারহিট হলেও, নিজের ব্যক্তিগত জীবনে অনেক বিতর্কের শরিক হয়েছিলেন তিনি। তার মধ্যে একটি বিতর্ক হল নিজের মেয়েকে চুমু খাওয়া এবং অনক্যামেরা তাঁকে বিয়ে করার ইচ্ছা প্রকাশ করা। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতে আবারও অন্য মেয়ে আলিয়া ভাটের জন্য নতুন কন্ট্রোভার্সির শিকার হয়েছেন মহেশ ভাট।

Advertisement

ইন্টারনেটজুড়ে কিছুদিন আগে পর্যন্ত শুধুমাত্র আলোচনায় রয়েছেন মহেশ ভাট এবং আলিয়া। আসলে সম্প্রতি এক খবর প্রকাশ্যে এসেছে যা শুনে রীতিমতো অবাক নেটিজেনরা। আসলে নিজেদের প্রিয় তারকাদের ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনের দিকেও খেয়াল রাখে ফ্যানেরা। তাইতো এখন ইন্টারনেট দুনিয়াতে চর্চার লাইন লাইটে আলিয়া মহেশ ভাট বাবা মেয়ের জুটি। জানা গিয়েছে, অর্থের প্রয়োজনের জন্য আলিয়া ভাট নিজের পিতা মহেশ ভাট এর সাথে এমন এক কাজ করেছিলেন যা সত্যি অবাক করে দেবে আপনাকে।

Advertisement

সম্প্রতি একটি তথ্য সামনে এসেছে যাতে জানা গিয়েছে টাকার জন্য বাবা মহেশ ভাট এর সাথে যা কিছু করতে রাজি ছিলেন আলিয়া ভাট। শুনে অবাক লাগলেও এমনটাই সত্যি। মহেশ ভাট নিজেই এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে তিনি তার মেয়ের সাথে যা কিছু করেছেন টাকার লোভ দেখিয়ে। আসলে আলিয়া ভাট মাত্র ৫০০ টাকার বিনিময়ে এককালে বাবা মহেশ ভাটের হাত পা টিপে দিতে এবং মালিশ করে দিতে। সেই কথায় তিনি সাক্ষাৎকারে জানিয়ে বলেছিলেন যে টাকার বিনিময়ে বাবার জন্য যা কিছু করতে রাজি ছিল আলিয়া ভাট। আর সেই কথাই সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক ভাইরাল হয়ে গেছে।

Advertisement

এছাড়াও জানা গিয়েছে যে ছোটবেলায় আলিয়া ভাট মহেশ ভাটকে নিজের বাবা বলে মনে করতেন না। এই নিয়ে ইন্টারনেট দুনিয়াতে ব্যাপক আলোচনা চলছে। কিন্তু আপনাদের জানিয়ে রাখি অভিনেত্রী আলিয়া ভাট মহেশ ভাটকে নিজের বন্ধু হিসেবে দেখতেন। এছাড়া সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আলিয়া ভাট জানিয়েছেন যে তিনি করণ জোহরকে তার বাবা মহেশ ভাটের চেয়ে বেশি মূল্য দেন এবং তাকে তার বাবার চেয়েও বড় মনে করেন।