Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

Viral Photo: ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কপিল দেবের বেতন কত ছিল? জানলে অবাক হবেন

আজকের দিনে ক্রিকেট মানে রঙিন ক্যামেরা সাথে টাকার ছড়াছড়ি। ক্রিকেট খেলে আজকের দিনে যে কেউ মুহূর্তের মধ্যে কোটিপতিতে পরিণত হতে পারেন। তবে ভারতের ক্রিকেটের ইতিহাস মোটেও এতটা সহজ ছিল না…

Avatar

আজকের দিনে ক্রিকেট মানে রঙিন ক্যামেরা সাথে টাকার ছড়াছড়ি। ক্রিকেট খেলে আজকের দিনে যে কেউ মুহূর্তের মধ্যে কোটিপতিতে পরিণত হতে পারেন। তবে ভারতের ক্রিকেটের ইতিহাস মোটেও এতটা সহজ ছিল না ৮০-র দশকের দিকে। বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের বেতন এবং সেই সময় ক্রিকেটারদের বেতনের মধ্যে ছিল আকাশ-পাতাল পার্থক্য। আজকের নিবন্ধে আমরা আপনাদের জানাতে চলেছি, ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপের অধিনায়ক কপিল দেব তৎকালীন সময়ে কত টাকা বেতন পেতেন এবং বর্তমান সময়ের ক্রিকেটাররা কত টাকা বেতন পান।

নিবন্ধের শুরুতে আমরা আপনাদের বলি, সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ী এক ক্রিকেটার তাদের বেতনের স্লিপ শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে রীতিমতো অবাক হতে শুরু করেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক কপিল দেব ম্যাচ ফি বাবদ ১,৫০০ টাকা এবং দৈনিক ভাতা হিসেবে ৬০০ টাকা পেতেন।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

তবে বর্তমান সময়ের ক্রিকেটাররা যে বিশাল অংকের অর্থ উপার্জন করেন শুধুমাত্র ক্রিকেট খেলে, তা নিশ্চয়ই আপনাকে বলে দিতে হবে না। বর্তমানে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বার্ষিক ভিত্তিতে ক্রিকেটারদের বেতন কাঠামো নির্ণয় করে থাকে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড নিজেদের খেলোয়াড়দের চারটি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে বেতনের পরিকাঠামো ঠিক করে। বর্তমানে ভারতীয় ক্রিকেটাররা যথাক্রমে এ+, এ, বই এবং সি ক্যাটেগরিতে বিভক্ত হয়ে বেতন এবং ভাতা পেয়ে থাকেন।

‘এ+’ ক্যাটাগরিতে সর্বমোট চারজন ক্রিকেটারকে রয়েছে। যেখানে বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, জসপ্রিত বুমরাহ এবং রবীন্দ্র জাদেজা বার্ষিক ৭ কোটি টাকা পেয়ে থাকেন। ‘এ’ ক্যাটাগরিতে ভারতীয় ক্রিকেটাররা বার্ষিক ৫ লক্ষ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। পাশাপাশি ‘বি’ ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা বার্ষিক ৩ কোটি এবং ‘সি’ ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা বার্ষিক ১ কোটি টাকা বেতন পেয়ে থাকেন। তাছাড়া ম্যাচ ফি হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটাররা টেস্ট ম্যাচে ১৫ লাখ, ওডিআই ম্যাচে ৬ লাখ এবং টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ক্ষেত্রে ৩ লাখ টাকা পেয়ে থাকেন।

About Author