এবারের নির্বাচনে তৃণমূলের আস্থা নতুন মুখে, সবুজ সঙ্কেত প্রশান্ত কিশোরের

প্রতি বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishore) দল তৃণমূল কংগ্রেস এর কাছে আলাদা আলাদা করে রিপোর্ট পাঠিয়েছে।

Advertisement

Advertisement

এবারে জেলার একাধিক বিধানসভা আসনে নতুন মুখ চেয়ে তৃণমূলের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছে সমস্ত জেলার নেতৃত্ব। এবারে, তৃণমূল কংগ্রেসের ভরসা হতে চলেছে সেই নতুন মুখ। জেলার বহু নেতা গেরুয়া শিবিরে নাম লিখিয়েছেন। অনেকে আবার এই শিবিরে নাম লেখাতে চলেছেন। তাই সূত্রের খবর জেলা নেতৃত্ব থেকে জানানো এই প্রস্তাবের সঙ্গে অনেকটা সহমত হয়েছে প্রশান্ত কিশোরের (Proshant Kishore) টিম।বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে পিকের দল তৃণমূল কংগ্রেস এর কাছে আলাদা রিপোর্ট পাঠিয়ে দিয়েছে। জানানো হয়েছে, জলপাইগুড়ি জেলায় ৭টি বিধানসভা আসন রয়েছে। গত বিধানসভা নির্বাচনে শুধুমাত্র জলপাইগুড়ি সদর আসনে জয়লাভ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। আর তার মাঝেই, এবারে নাগারাকাটা বিধায়ক বিজেপিতে আছেন। বাকি ৫ জনের মধ্যে তিনজনকে টিকিট দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাই এবারে প্রয়োজন কিছু নতুন মুখ।

Advertisement

তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশের যুক্তি, গত লোকসভা নির্বাচনে রাজগঞ্জ বিধানসভায় কিছুটা এগিয়ে ছিল তৃণমূল। তবে এবারের বিধানসভায় জয়লাভ করতে হলে আর কিছুটা ভোট দরকার। আর এমন প্রার্থী দরকার, যার কারিশমা ভোটারদের আকর্ষিত করতে পারবে। নতুন মুখ দেখলে অনেক ভোটারের মনে প্রভাব পড়তে পারে। আর সেই প্রভাব কে কাজে লাগিয়ে এবারে ভোটের বৈতরণী পার করতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস।

Advertisement

তবে এখনো পর্যন্ত কোন ব্যক্তির নাম দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র নতুন মুখ কালো হবে এই কথাটি উল্লেখ করা হয়েছে। শুধু জলপাইগুড়ি না, রাজ্যের অন্যান্য জেলা ক্ষেত্রেও নতুন মুখের সন্ধানে তৃণমূল কংগ্রেস। আর যদি নতুন প্রার্থীর ক্যারিশমা ভোটারদের মনে প্রভাব ফেলতে পারে তাহলে এবারের নির্বাচনে কিছুটা সুবিধা পাবে তৃণমূল। তবে এ নিয়ে এখনো পর্যন্ত জেলার কোন নেতা মুখ খোলেননি.

Advertisement

Recent Posts