জীবনযাপন

Skin Care Tips: ৫০ বছর বয়সেও আপনাকে ৩০ এর মতো দেখাবে, ঘুমানোর ঠিক আগে এই কাজটি করার অভ্যেস করুন।

Advertisement

Advertisement

বয়স ও সময়ের সাথে আমাদের মধ্যে অনেক বিকাশ ও পরিবর্তন আসে। কিন্তু সবাই এই পরিবর্তন পছন্দ করেন না ও নিজেকে তরুণ রূপেই ধরে রাখতে চান। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা হতে শুরু হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মুখে কালো দাগ, দাগ, বলিরেখা এবং ত্বকের শুষ্কতার মতো সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। আজকের পরিবর্তিত জীবনধারার কারণে, এই প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত হয়। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অ্যালকোহল, ক্যাফেইন, ঘুম ও ব্যায়ামের অভাব, দূষণের কারণে মানুষ দ্রুত বার্ধক্য পাচ্ছে। এসব বলির কারণে মুখে ডার্ক সার্কেল তৈরি হচ্ছে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে আমরা বার্ধক্যজনিত সমস্যা বন্ধ করতে পারি এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষতি পূরণ করতে পারি। এর জন্য কিছু টিপস বলি।

Advertisement

১) আয়ুর্বেদ অনুসারে, গোলাপ জলে বার্ধক্য প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ব্যবহার করে আপনি আরও কম বয়সীর মতন সমস্যাহীন ত্বক পেতে পারেন। এর জন্য আপনাকে নিজের বেলি বোতামে কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল রাখতে হবে। তারপর আঙুল দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এটি আপনাকে অনেক বছর ধরে তরুণ ত্বক উপহার দেবে।

Advertisement

২) বার্ধক্যজনিত সমস্যা এড়াতেও ঘি ব্যবহার করতে পারেন। ত্বককে কোমল ও স্বাস্থ্যকর করতে ঘি একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার। ঘুমানোর আগে ঘি গরম করে কয়েক ফোঁটা নাভিতে দিন। তারপর আঙুল দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে করে আপনি ত্বক সমন্ধিয় অনেক উপকারিতা পাবেন।

Advertisement

৩) আপনি নিজেকে আরও কম বয়সী দেখাতে বাদামের তেল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকের যত্নে এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। বাদাম তেলে ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা নিস্তেজ এবং শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসা করে। এর জন্য আপনাকে নাভিতে কয়েক ফোঁটা হালকা গরম বাদাম তেল দিতে হবে। তারপর ম্যাসাজ করতে হবে।

৪) আপনাকে তরুণ রাখতে নিমের তেল কার্যকরী। এর জন্য নাভিতে কয়েক ফোঁটা নিম তেল দিন। তারপর আঙুল দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এর ফল আপনি খুব সহজেই পাবেন।

৫) বার্ধক্যজনিত সমস্যা এড়াতে নারকেল তেলও ব্যবহার করতে পারেন।সামান্য নারকেল তেল নিয়ে গরম করুন। এরপর নাভিতে কয়েক ফোঁটা লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন।

এই তথ্যের যথার্থতা, সময়োপযোগীতা এবং সত্যতা নিশ্চিত করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করা হয়েছে। তবে এটা ভারত বার্তার নৈতিক দায়িত্ব নয়। দয়া করে কোনো প্রতিকার চেষ্টা করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করার জন্য অনুরোধ করছি আমরা। আমাদের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র আপনাকে তথ্য প্রদান করা।