আপনার বাচ্চার ব্যাকপ্যাকে রাখুন গুরুত্বপূর্ণ ৫ টি গ্যাজেট

Advertisement

Advertisement

এই স্মার্ট যুগে তালে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে আপনার বাচ্চাকে টেকনলিজির সাহায্য নিতেই হবে। এই কথা ঠিক যে মোবাইল ফোনের কু-প্রভাব বাচ্চাদের মধ্যে পড়ছে, কিন্তু আপনি যদি এর সঠিক সদ্ব্যবহার আপনার বাচ্চাকে শেখাতে পারেন তবে লাভবান আপনিই হবেন। আজ আমরা আলোচনা করবো একটি বাচ্চার ব্যাকপ্যাকে ঠিক কোন কোন গ্যাজেট রাখা উচিত। এখানে বাচ্চা বলতে অবশ্যই ৮ বছরের উর্ধে।

Advertisement

আপনার সন্তানের জন্য শীর্ষস্থানীয় শিক্ষামূলক গ্যাজেটগুলি

Advertisement
  • মোবাইল ফোন অথবা ট্যাব – বাচ্চা হোক বা বুড়ো, অত্যাধিক ব্যবহার একদমই সঠিক নয়। আজকাল বাচ্চারা কার্টুন দেখতে দেখতে খায়। এতে ওঁদের বুদ্ধির বিকাশ একটুও হয় না। এবং অসামাজিক হয়ে ওঠে। কিন্তু তাও ওঁদের হাতে উন্নত সভ্যতার আবিস্কার তুলে দিতে হবে। মোবাইল দিন এবং প্যারেন্টাল কন্ট্রোল সফ্টওয়্যার রাখুন। আপনি আপনার সন্তানের গতিবিধি নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ দেবেন কিন্তু চেষ্টা করবেন ৫০০ এম বি র বেশি নয়। ফোন লক আপনার কাছেও রাখবেন।
  • অ্যামাজন কিন্ডল- এর মাধ্যমে যেকোনো বই যখন তখন পড়া যায়। স্মার্টফোনে ই-বুক পড়ার কথা আপনি হয়তো শুনেছেন। এর মধ্যে দিয়ে বই পড়া গেলেও এখন এটির সাহায্যে বই, ম্যাগাজিন, পত্রিকা পড়া এবং অনেক কিছু কেনা এবং ডাউনলোড করা যায়। যদি আপনার সন্তান কোন বই পছন্দ করে তবে ওই বইটি ওঁর ব্যাগে রাখুন।
  • আর্ট গ্যাজেট – আঁকার বিভিন্ন সরঞ্জাম ওঁর ব্যাগে রাখুন। পেন্সিল, কালার বুক, ইরেসার, খাতা ছাড়াও আপনি ওঁর ফোনে এমন কিছু অ্যাপ্স নামিয়ে রাখুন যার দ্বারা ও ছবি আঁকতে পারে এবং ছবি আঁকার জন্য সফটওয়্যার থাকলে তা নামিয়ে দিন ওঁর ফোনে অথবা ট্যাবে।
  • হেড ফোন – বাচ্চাদের জন্য ভালো কোন সিনেমা ডাউনলোড করুন। ওঁর ফোনের মেমোরিতে রাখুন। অযৌক্তিক কার্টুন না রেখে ঐতিহাসিক কাহিনী রাখুন অথবা বিজ্ঞান বিষয়ক কোন কাহিনী বা তথ্য রাখুন।
  • অ্যালার্ম ক্লক – সময় জ্ঞান ছোট থেকে না থাকলে বড় হয়েও তাঁর মধ্যে এই কু-অভ্যাস প্রশমিত হবে। ও নিজে থেকে যাতে ঘুম থেকে ওঠে এবং সকল কাজ টাইম মেনে করে তার জন্য ওঁর ব্যাগে ছোট্ট  অ্যালার্ম ক্লক রাখুন।