স্বাধীনতার কথা : মহাত্মা গান্ধী

Advertisement

Advertisement

নেতাজি যেমন সহিংসতায় যুদ্ধ করেছিলেন তার ঠিক বিপরীত ধর্মী ছিলেন মহাত্মা গান্ধী। তিনি চেয়েছিলেন অহিংস ধারায় যুদ্ধ করতে। তিনি অসহযোগ এবং আইন অমান্য আন্দোলনের মাধ্যমে ইংরেজদের বিরোধিতা করেছিলেন। বিদেশি দ্রব্য বর্জন এবং স্বদেশী দ্রব্য গ্রহনের অঙ্গীকার তিনি করেন। তখন যুবকরা তার আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে গেয়ে উঠতেন

Advertisement

“মায়ের দেওয়া মোটা কাপড় মাথায় তুলে নেরে ভাই
দিন দুঃখিনী মা যে আমার এর বেশি আর সাধ্য নাই”

Advertisement

করেঙ্গে ইয়ে মরেঙ্গে ধ্বনিতে ধ্বনিত হয়ে তিনি এগিয়ে চলেছিলেন স্বাধীনতার পথে। সমুদ্র এর জল থেকে তৈরি করেছিলেন দেশি লবণ যাতে বিদেশ থেকে আমাদের লবণ কিনতে না হয়। কোনোভাবেই বিদেশিদের ভরসায় আমাদের না থাকতে হয়। চরকায় সুতো কেটে বস্ত্র তৈরি করে তিনি দেশীয় শিল্পকে বজায় রেখেছিলেন।

Advertisement

শেষ হাসি ভারতবাসী হেসেছিল, অবশেষে ইংরেজদের মেনে নিতে হয়েছিল পরাজয়। 1947 সালের 15 ই আগস্ট ভারতের মাটিতে স্বাধীনতার পতাকা ওড়ে। বন্দে মাতারাম ধ্বনিতে মুখরিত হয় আকাশ বাতাস। এবং শেষে বলতে ইচ্ছা করেভারত আমার ভারতবর্ষ, স্বদেশ আমার স্বপ্ন গো তোমাতে আমরা লহিয়া জনম ধন্য হয়েছি ধন্য গো।