তবে কি এবার টেট সমস্যার সমাধান মিটতে চলেছে? আবার শুরু হতে পারে নিয়োগ?

Advertisement

Advertisement

২০১৫ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় প্রশ্ন ভুল! পরীক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা হয় উচ্চ আদালতে। মনস্তত্ত্বে ৫ টি ও বাংলায় ১ টি প্রশ্ন ভুল রয়েছে এই অভিযোগ নিয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয় প্রায় এক হাজারেরও বেশি পরীক্ষার্থী। এই মামলার প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় ভুল প্রশ্নের পুরো নাম্বার পরীক্ষার্থীদের দেওয়ার নির্দেশ দেন পর্ষদকে। এবং প্রাপ্ত নাম্বারের ভিত্তিতে তাদের নিয়োগের নির্দেশ দেন।

Advertisement

আদালতের নির্দেশের বছর ঘুরতে চলল অথচ না নাম্বার বেড়েছে, না নিয়োগে ডাক পেয়েছে, এমনই অভিযোগ মামলাকারী পরীক্ষার্থীদের। উচ্চ আদালতের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ে স্থগিতাদেশ চেয়ে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। ডিভিশন বেঞ্চও সিঙ্গেল বেঞ্চের রায় বহাল রাখে। এই মামলা সুপ্রিম কোর্টে নিয়ে গেলে সেখানেও মুখ পোড়ে রাজ্যের। সুপ্রিম কোর্ট মামলা ফেরত পাঠায় হাইকোর্টে।

Advertisement

প্রাথমিক টেট প্রশ্ন ভুল মামলায় পর্ষদের কাজে ক্ষুব্ধ হাইকোর্টের বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় ৷ রুল জারি করে তিনি ১৯ অক্টোবরের মধ্যে সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন প্রাথমিক শিক্ষা সচিবকে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, এর আগে হাইকোর্টের ৩ অক্টোবরের নির্দেশ কেন অমান্য করেছে পর্ষদ? এইসব প্রশ্নের উত্তর জানতেই প্রাথমিক শিক্ষা সচিবকে তলব কলকাতা হাইকোর্টের৷

Advertisement

Recent Posts