অফবিটভাইরাল & ভিডিও

মেঘালয়ের দুর্গম পাহাড় থেকে দেশের যোদ্ধাদের জন্য গান গাইলেন তরুণী, নিমেষে ভাইরাল

দেখে নিন সেই ভাইরাল ভিডিওটি

×
Advertisement

স্বাধীনতা দিবসে উত্তর-পূর্ব ভারতের একজন তরুনির একটি গান নিমেষেই ভাইরাল হয়ে গেল সোশ্যাল মিডিয়া জগতে। ১৯ বছরের কন্যা কলেজ পড়ুয়া ভেনেশিয়া কে ওয়ারশীয়ং এর গাওয়া ‘অ্যায় মেরে প্যারে ওয়াতন’ গানটি বর্তমানে ইউটিউবে এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে সেন্সেশন হয়ে গিয়েছে। ভারতের নেটিজেনদের কাছে এই গানটি মেঘালয়া গার্ল ভাইরাল (Meghalaya Girl Viral) বলে বেশি পরিচিত হতে শুরু করেছে।

Advertisements
Advertisement

জানা যাচ্ছে বর্তমানে সঙ্গীত নিয়ে পড়াশোনা করছেন তিনি। এর আগেও উত্তর-পূর্ব ভারতের বেশকিছু ভাষায় তিনি গান গেয়েছেন কিন্তু প্রথম হিন্দি ভাষায় গান গেয়ে সকলকে একেবারে তাক লাগিয়ে দিলেন তিনি। ইউটিউবে পোস্ট করা মাত্রই এই ভিডিওটি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। এমনকি খোদ ভারতীয় ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি তার এই গানের প্রশংসা করেছেন।

Advertisements

বাবা-মা তার মেয়েকে ডাকেন নিনি বলে। স্বাধীনতা দিবসে নিনির এই গান অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে। একটি বেসরকারি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া ইন্টারভিউয়ে তিনি জানিয়েছেন, ” করোনাভাইরাস এর সময় লাগাতার চলা লকডাউনে কিছু একটা নতুন করার পরিকল্পনা করছিলাম। তারপর মাথায় আসে দেশের জন্য কিছু করব। লকডাউন এর সময় খালি শুনতাম খারাপ খবর। দেশের ডাক্তাররা এবং সশস্ত্র বাহিনী সামনে থেকে দাঁড়িয়ে থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। আমি তাদেরকে সম্মান জানাতে এই গানটি গাইলাম। গানটা খুবই কঠিন একটি গান। কিন্তু আমার বন্ধুরা আমাকে সাহায্য করেছে। আমার বাবা আমাকে এই গানটি খুঁজে দিয়েছিলেন। আমি এই গানটি ইউটিউবে পোস্ট করতে পেরে অত্যন্ত খুশি। ”

Advertisements
Advertisement

<iframe width=”330″ height=”185″ src=”https://www.youtube.com/embed/3jLF-X0Oraw” title=”YouTube video player” frameborder=”0″ allow=”accelerometer; autoplay; clipboard-write; encrypted-media; gyroscope; picture-in-picture” allowfullscreen></iframe>

এই গানটি সোশ্যাল মিডিয়াতে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মাত্র একদিনের মধ্যেই ১৩,০০০ এর বেশি ভিউ কমিয়ে ফেলেছে এই গান। নিনি মনে করেন, উত্তর-পূর্বের মেয়ে হিসেবে যেমনভাবে তিনি এই গানটি পরিবেশন করতে পেরেছেন তা শুনতে পেরে সকলেই খুশি হবেন। একটি সিভিল হাসপাতালে রিসেপশনিস্টের কাজ করেন তার বাবা। তিনি ওই গানটি শুনে একজন হাসপাতালে কর্মী হিসেবে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন। ভবিষ্যতে গানের মাধ্যমে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে চাইছে ভেনিশিয়া।

Related Articles

Back to top button