অফবিট

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ঘোড়া ‘সোনালী ঘোড়া’, রূপে-গুণে অসাধারণ

×
Advertisement

ঘোড়া দ্রুতগামী চতুষ্পদ জন্তু পিঠে চড়ে এদিক ওদিক যাওয়া যায়। ভারতে ঘোড়াকে সম্ভবত নিয়ে এসেছিলেন আর্যরা। সিন্ধু সভ্যতায় ঘোড়াকে দেখা যায় না। ৪০০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ মানুষ ঘোড়াকে ঘরে পোষা শুরু করেছিল। প্রত্নতত্ত্ববিদ ওথনিয়েল চার্লস মারশ ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে প্রথম ঘোড়ার বিবর্তন বর্ণনা করেছিলেন। আদিমকাল থেকে প্রতিটি যুগের ঘোড়ার জীবাশ্ম পাওয়া গিয়েছিল বলে ঘোড়ার বিবর্তনের ক্রমপর্যায় সম্পূর্ণভাবে বোঝা সম্ভব হয়েছে।

Advertisements
Advertisement

উত্তর-পশ্চিম আমেরিকায় ঘোড়ার পূর্বপুরুষ ইওহিপ্পাস এর জীবাশ্ম পাওয়া যায়। বিরল প্রজাতির ঘোড়ার মধ্যে একটি অন্যতম হলো সোনালী ঘোড়া। ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ‘গোল্ডেন হর্স’। সাদা, কালো, খয়রি নানান রঙের ঘোড়া দেখলেও এই প্রজাতির ঘোড়াটি অসাধারণ। শুধু রূপেই নয়, দৌড়ের দিক থেকেও ঘোড়াটি যথেষ্ট শক্তিশালী।

Advertisements

গোটা পৃথিবীতে ৬,৬০০ টি সোনালী ঘোড়া রয়েছে। এই ঘোড়া গুলি মূলত রয়েছে তুর্কমেনিস্তান এবং রাশিয়াতে। ঘোড়ার গায়ের লোম এর উপরে সূর্যের রশ্মি পড়ে এমন একটি ধাতব ও চকচকে রং এর সৃষ্টি হয়। এই ঘোড়া শরীরের একেকটি লোম অসাধারণ। যার জন্যই পুরো ঘোড়াটিকে দেখতে এই গোটা পৃথিবীর মধ্যে অসাধারণ করে তুলেছে।

Advertisements
Advertisement

Related Articles

Back to top button