বলিউডবিনোদন

বলিউডের অন্ধকার দিক নিয়ে মুখ খুললেন সুশান্তের প্রযোজক যুবরাজ

বলিউডে বিভিন্ন নিষিদ্ধ মাদকের দেদার ব্যবহার চলে, যার রেশ থাকে ১৫ থেকে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত।

Advertisement
Advertisement

খুব সন্তর্পণে মুখ খুলছেন সুশান্তের একের পর এক সতীর্থ। এনসিবি-র তদন্তও চলছে জোড় কদমে। নাম না নিয়ে সংবাদমাধ্যমে বলিউডের এক অভিনেত্রী জানান যে বলিউডের যে কোন পার্টিতে নিষিদ্ধ ড্রাগের ব্যবহার হয়। মাদক না নিলে তাঁকে গ্রামের মানুষ বলা হয় এবং তাঁর কেরিয়ার গিয়ে তলানিতে ঠেকে। সেই অভিনেত্রী জানান বলিউডে গাঁজার নেশা খুব সাধারণ একটি বিষয়।

Advertisement
Advertisement

এরপর মুখ খুললেন সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রযোজক বন্ধু যুবরাজ এস সিং। তিনিও জানান বলিউডে গাঁজার নেশা খুব সাধারণ একটি বিষয়। অনেকেই সিগারেটের মধ্যে গাঁজা ভরে নেশা করেন। বলিউডের যে কোন হাই প্রোফাইল পার্টিগুলিতে কোকেনের নেশা খুব সহজ বিষয়। অধিকাংশ অভিনেতা প্রযোজকরা পানীয়র পাশাপাশি কোকেনের নেশা করেন। ইন্ডাস্ট্রিতে এমন কয়েকজন প্রথম সারির অভিনেতা রয়েছেন, যাঁরা কোকেন ছাড়া চলতে পারেন না।

Advertisement

সুশান্তের এই প্রযোজক বন্ধু এও জানান যে ১৯৭০-এর দশক থেকে এই ধরনর নেশার ছাহিদা বাড়তে শুরু করে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে। কিন্তু তখন সোশ্যাল মিডিয়া বলে কিছুই ছিল না তাই এই সব খবর দিনের আলোর মত প্রকাশ পেত না। কিন্তু এখন সোশ্যাল মিডিয়া খুব এক্টিভ হওয়ার কারণে এইস খবর খুব দ্রুত ছড়িয়ে যাচ্ছে।

Advertisement
Advertisement

যুবরাজ এস সিং এও জানান কোকেন, এমডিএমএ, এবং এলএসডি-সহ আরও বেশ কিছু মাদকের নেশা হু হু করে বেড়েই চলেছে বি টাউনে (যেগুলির নেশা প্রায় ১৫ থেকে ২০ ঘণ্টা করে থাকে বলে দাবি)। সুশান্তের বন্ধুর এই বক্তব্যে সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও চারিদিকে বেশ শোরগোল শুরু হয়ে যায়। ইতিমধ্যে রিয়া চক্রবর্তী ২৫ জন সেলেবের নাম এনসিবি-র হাতে দিয়েছে। যার মধ্যে ঠেকে ৫ জনের নাম প্রকাশ্যে এসেছে। এখনও পর্যন্ত এনসিবি ওই ৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

Advertisement

Related Articles

Back to top button