বলিউডবিনোদন

Salman Khan’s Bracelet: নিজের ব্রেসলেটের পাথড় সাতবার কেন পাল্টেছেন ভাইজান, জানালেন নিজেই

Advertisement
Advertisement

বলিউডের ভাইজান সালমান খানের হাতে সর্বদা একটি নীল পাথর লাগানো ব্রেসলেট দেখা যায়। সেই ব্রেসলেট তার অনুরাগীদের মধ্যেও বেশ জনপ্রিয়। তাকে নকল করে তার অনেক অনুরাগীরাও একইরকম ব্রেসলেট পড়ে থাকেন। তিনি একবার একটি অনুষ্ঠানের নিজের এক ভক্তের প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছিলেন তার ব্রেসলেটের গুনাগুণ। সালমান খান যখন ছোট ছিলেন তার বাবাকে এই একই ধরনের ব্রেসলেট পড়ে থাকতে দেখতেন তিনি। তিনি সে ব্রেসলেট নিয়ে মাঝে মাঝে খেলাও করতেন। পরবর্তীকালে তিনি বড় হওয়ার পর এবং কর্মজগতে আসার পর তাকে ঠিক একই রকম দেখতে একটি ব্রেসলেট করিয়ে দিয়েছিলেন তার বাবা। আর তারপর থেকে কখনোই তিনি এই ব্রেসলেট কাছ ছাড়া করেননি।

Advertisement
Advertisement

Advertisement

জানা গিয়েছে, অভিনেতার হাতে যে ব্রেসলেট পড়ে থাকেন তার উপর যে নীল রঙের পাথর থাকে তার নাম ফিরোজ। এই পাথর নাকি জীবনে আসা সমস্ত নেগেটিভিটিকে দূরে সরিয়ে দেয়। অভিনেতা নিজের হাতের ব্রেসলেটের ঐ নীল পাথর মোট সাতবার পাল্টেছেন। কেন জানেন? ভিডিওতে ভাইজানের কথা থেকেই জানা গিয়েছে, ব্রেসলেটে লাগানো নীল রঙের পাথর আগত যেকোনো বিপদকে নিজের দিকে টেনে নেয়, আর তার ফলে সেটি ফেটে যায়। আর তারপরে পাল্টাতে হয় সেই পাথড়। ফলে, যার হাতে ঐ ব্রেসলেটটি থাকে শেষপর্যন্ত সে যেকোনো বিপদ থেকে বেঁচে যায়। বর্তমানে তার হাতের ব্রেসলেটে এটি সাত নম্বর পাথর, বলে জানিয়েছেন তিনি। পৃথিবীতে দুই ধরনের জীবন্ত পাথর রয়েছে, তার মধ্যে ফিরোজ একটি। এই তথ্য তার কথা থেকেই জানা গিয়েছে।

Advertisement
Advertisement

 

তিনি জানান, একবার সাপের কামড় খেতে খেতে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তার ধারণা এই ব্রেসলেটের জন্যই তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন। এই ব্রেসলেটের উপর তিনি অগাধ বিশ্বাস রাখেন। ভাইজান নিজে বিশ্বাস করেন তার জীবনে যা ভালো তা এই ব্রেসলেটের জন্যই এসেছে। তাই তাকে কখনোই এই ব্রেসলেট ছাড়া দেখা যায় না। একবার নিজের ফার্ম হাউজে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে পার্টি করার সময় হাত থেকে ছিটকে পড়ে যায় ব্রেসলেটটি। তিনি রীতিমতো অস্থির হয়ে পড়েছিলেন সেই পরিস্থিতিতে। সেইসময় সেখানে উপস্থিত তার সমস্ত বন্ধুরা তাকে শান্ত করে। পরে ব্রেসলেটটি খুঁজে দেন ঐ পার্টিতে উপস্থিত তার এক বন্ধু। ব্রেসলেটটি আনন্দ করার সময় ছিটকে সুইমিং পুলে পড়ে গিয়েছিল বলেই জানা যায়।

Advertisement

Related Articles

Back to top button