বলিউডবিনোদন

Jehangir Ali Khan: সইফিনার সন্তান জেহ-কে দেখতে হুবহু পিসির মত, দাবি সাবা আলি খানের

Advertisement
Advertisement

এই বছর ২১ শে ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় সন্তানে মা হয়েছেন করিনা কাপুর খান। সইফিনার দ্বিতীয় সন্তানের আগমনের পর থেকেই খুদে নবাবকে নিয়ে উৎসাহের শেষ নেই নেটানাগরিকদের মধ্যে। বড় ছেলের মতো ছোট ছেলের ক্ষেত্রে এক জিনিস করেননি। তৈমুর জন্মের সাথে সাথে পাপারিজ্জদের সামনে এসেছিলেন তেমন ভাবে খুদে নবাব কারোর সামনে আসেনি। তবে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের দিন দ্বিতীয় সন্তানের ঝলক প্রকাশ্যে এনেছিলেন করিনা। কিন্তু ছেলের পুরোপুরি মুখ এখনো কাউকে দেখাননি। তবে ছেলেকে আদর করে নাম দিয়েছেন জেহ আর ভালো নাম রেখেছেন জাহাঙ্গির আলি খান। তবে স্বামীর ৫১ তম জন্মদিনে প্রথম ছেলের ছবি শেয়ার করলেন।

Advertisement
Advertisement

Advertisement

এরপর থেকে একের পর এক ছবি শেয়ার করেন অভিনেত্রী। এবার সাইফিনার ছোট ছেলে জেহকে কার মতো দেখতে? এবার তা জানালেন সইফ আলি খানের ছোট বোন সাবা আলি খান। শুধু তাই নয়, নিজের ছোটবেলার একটি ছবির সঙ্গে ছোট্ট জেহ-র ছবি কোলাজ করে তা ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন সইফের বোন। সাবা নিজের ইন্সটাগ্রাম হ্যান্ডেলে যথেষ্ট সক্রিয়।। পতৌদি পরিবারের নানান অদেখা ছবির সঙ্গে সইফের চার সন্তানদের নানান সুন্দর মুহূর্তের ছবি প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে থাকেন তিনি। এবার নিজের ইনস্টাগ্রামের হ্যান্ডেল থেকে এই ছবির কোলাজটি শেয়ার করেছেন সাবা।

Advertisement
Advertisement

বাঁ দিকে নিজের সাবা নিজের ছোট্টবেলার ছবি ও ডান দিকে ছোট্ট জেহ-র ছবি শেয়ার করে সকল অনুগামীদের কাছে এই প্রশ্ন রেখেছেন। সঙ্গে ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আমার ভালোবাসা ছোট্ট জেহ আর আমি। আছে আমাদের দু’জনকেই দেখতে কী একরকম লাগে? আমার তো মনে হয় লাগে’। বহু নেটিজেন সাবার সাথে জেহর মুখের আদল মিল আছে বললে সমর্থন করলেও নেটিজেনদের একাংশ পতৌদি কন্যা সাবার বিরোধিতাও করেছে। বিরোধীদের যুক্তি, ছোট্ট জেহকে এক্কেবারে তার পিসি সাবার মত দেখতে না। বরং জেহের সঙ্গে তাঁর মা করিনার মুখের নাকি মিল আছে।

উল্লেখ্য,ছোট্ট জেহ-এর জাহাঙ্গির নামকরণ নিয়ে নানান বিতর্ক শুরু হয়েছিলেন। এই সমালোচনা নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সাবা। ট্রোলারদের উদ্দেশে পাল্তিনি জানিয়েছিলেন কোনও শিশুর নামকরণের ক্ষেত্রে তাঁর বাবা ও মায়ের ইচ্ছে ও সিদ্ধান্তকে সকলের সম্মান করা উচিত। একজন শিশুর নামকরণের ক্ষেত্রে পরিবারের বাকি সদস্যরা ‘সাজেশন’ দিতেই পারেন কিন্তু শেষপর্যন্ত সেই শিশুর কী নাম রাখা হবে তা ঠিক করার অধিকার থাকে সম্পূর্ণ সেই বাবা-মায়ের হাতেই।

Advertisement

Related Articles

Back to top button