Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

ভোটের আগে নতুন চমক! দলনেত্রীর ট্যাটু নিজের হাতে করিয়ে ভাইরাল তৃণমূল কর্মী

বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের পারদ ইতিমধ্যেই বেশ উপরের দিকে। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের এজেন্ডা নিয়ে সাধারণ মানুষের দরজায় দরজায় গিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন। কমে যাচ্ছে না সেই দলের রাজনৈতিক কর্মীরা। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা…

Avatar

By

বাংলা বিধানসভা নির্বাচনের পারদ ইতিমধ্যেই বেশ উপরের দিকে। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের এজেন্ডা নিয়ে সাধারণ মানুষের দরজায় দরজায় গিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন। কমে যাচ্ছে না সেই দলের রাজনৈতিক কর্মীরা। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই ঘোষণা করে দিয়েছে সমস্ত ভোটের সূচি। আর তার মধ্যেই রাজনৈতিক নেতাদের পাশাপাশি সাধারণ কর্মীরা ভোটের জন্য তৈরি হচ্ছেন। ভোটের সূচি ঘোষণা করার পরে লড়াই তুঙ্গে উঠেছে। ভোটের আবহে বিভিন্ন ধরনের স্লোগান এবং গান শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। মমতাদি আরেকবার থেকে শুরু করে খেলা হবে তৃণমূলের ভোট প্রচারে এই দুটি গান একেবারে মাস্ট। বিভিন্ন রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে বঙ্গ।

আর তারই মধ্যে এবার দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উলকি নিজের হাতে তৈরি করলেন হুগলির একজন তৃণমূল কর্মী। হুগলির শ্রীপুরের বাসিন্দা ওই তৃণমূল কর্মীর নাম উদিত পাল এবং চুঁচুড়া রবীন্দ্রনগরের একটি ট্যাটুর দোকান থেকে তিনি পাঁচ হাজার টাকা খরচ করে এই ট্যাটু তৈরি করেছেন। তার ট্যাটুতে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। ভোটের আগে এই ধরনের ট্যাটু একেবারেই অভূতপূর্ব বলে মতামত রাজনৈতিক মহলের।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

দলনেত্রীর ছবি ডান হাতে খোদাই করে তৃণমূল কর্মী এইসব সোশ্যাল মিডিয়াতে ছেড়েছেন।। ট্যাটু শিল্পী রঞ্জন সাউ প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে পরিশ্রম করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ তার হাতে তুলে ধরেছেন। তবে কোন ভাবনা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ট্যাটু করার ইচ্ছা হলো তার সেই ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে তিনি বললেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে আমার খুব ভালো লাগে। সাধারণ হাওয়াই চটি এবং সাদা শাড়ি পরা অত্যন্ত সাধারণ একজন মানুষ তিনি। আমাদের মত বুথ কর্মীরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে আছে। আমি অনেকদিন ধরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ট্যাটু নিজের হাতে করানোর জন্য ভাবছিলাম। অবশেষে ভোটের আগে এই কাজটা করাতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি।”

তার পাশাপাশি, বিজেপির প্রসঙ্গে উদিত বললেন, “কেউ চিরস্থায়ী হয় না। সিপিএম ৩৪ বছর পরে বিদায় নিয়েছে। তৃণমূলে হয়তো একদিন চলে যাবে। গেরুয়া আসবে। কিন্তু তারাও একদিন চলে যাবে। কোন কিছুই চিরস্থায়ী নয়। কিন্তু নেত্রীর প্রতি আমার সম্মান শ্রদ্ধা ভালোবাসা সবকিছু একই রকম থাকবে। তৃণমূল না থাকলেও নেত্রী আমার মনে থেকে যাবেন। এই কারণেই ভোটের আগে তৃণমূল নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করার জন্য এই কাজটি করা আমার।”

About Author