পলিটিক্স

Chandan Mitra: প্রয়াত রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ তথা সাংবাদিক চন্দন মিত্র, শোকবার্তা মোদীর

Advertisement
Advertisement

বাংলার রাজনৈতিক মহলে দুঃসংবাদ! রাজ্যসভার প্রাক্তন সদস্য তথা পায়নিয়র পত্রিকার ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সম্পাদক চন্দন মিত্র বুধবার গভীর রাতে মারা যান। বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন সাংবাদিক স্বপন দাসগুপ্ত চন্দন মিত্রের মৃত্যু সংবাদ প্রথম ট্যুইট করে জানান। তাঁর ছেলে কুশন মিত্র সংবাদমাধ্যমে জানান, বেশ কয়েকদিন ধরেই একাধিক শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেনে চন্দনবাবু। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৫।

Advertisement
Advertisement

এদিন সকালে চন্দনবাবুর কাছের বন্ধু স্বপন দাসগুপ্ত টুইট বার্তায় লেখেন, ‘আম সকালে আমি আমার সবথেকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু – পায়নিয়য়রের সম্পাদক তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ চন্দম মিত্রকে হারালাম। আমরা লা মার্টিনিয়রে একসঙ্গে পড়াশোনা করেছিলাম। পরে সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ এবং অক্সফোর্ডেও গিয়েছিলাম। আমরা একই সময় সাংবাদিকতা শুরু করি। সেই সময় অযোধ্যা এবং গেরুয়া ঝড়ের উৎসাহকে বুঝতে পেরেছিলেন তিনি’

Advertisement

Advertisement
Advertisement

এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার সকালে শোকপ্রকাশ করে ট্যুইটারে লিখলেন, ‘চন্দন মিত্রজিকে আমরা সবাই তাঁর বুদ্ধি এবং দূরদৃষ্টির জন্য মনে রাখব। তিনি রাজনীতির পাশাপাশি গণমাধ্যমের জগতেও নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদাভাবে তুলে ধরেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে আমি মর্মাহত। তাঁর পরিবার এবং অনুগামীর প্রতি আমার সমবেদনা রইল। ওম শান্তি।’

Copy Code

উল্লেখ্য,বর্ষীয়ান সাংবাদিক চন্দন মিত্র দুই দফায় ২০০৩ – ২০০৯ ও ২০১০ – ২০১৬ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন৷ প্রথমবার রাষ্ট্রপতির মনোনীত সদস্য হিসাবে এবং দ্বিতীয়বার বিজেপির টিকিটে রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছিলেন তিনি৷ পরবর্তীকালে বিজেপির হয়ে লোকসভা নির্বাচনে হুগলি থেকে লড়লেও শাসক দলের কাছে হারতে হয়েছিল তাঁকে। পরবর্তীকালে ২০১৮ সালে গেরুয়া শিবিরের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন চন্দন মিত্র।

Advertisement

Related Articles

Back to top button