Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

বুধবার দুপুরেই ল্যান্ডফল ঘূর্ণিঝড় নিসর্গের, বাড়ছে ঝড়ের গতিবেগ

বুধবার দুপুরে ল্যান্ডফল হবে ঘূর্ণিঝড় নিসর্গের। মহারাষ্ট্র এবং গুজরাতের উপকূলীয় এলাকা গুলিতে ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আইএমডির তরফে জানানো হচ্ছে, মুম্বাই থেকে আর মাত্র ২৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান…

Avatar

বুধবার দুপুরে ল্যান্ডফল হবে ঘূর্ণিঝড় নিসর্গের। মহারাষ্ট্র এবং গুজরাতের উপকূলীয় এলাকা গুলিতে ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আইএমডির তরফে জানানো হচ্ছে, মুম্বাই থেকে আর মাত্র ২৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে এই ঘূর্ণিঝড়, উপকূলের দিকে তা এগোচ্ছে ১১ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিবেগে। মুম্বাই থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে আলিবাগে ল্যান্ডফল হওয়ার কথা নিসর্গের। আইএমডির তরফে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই প্রচন্ড শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে যার গতিবেগ ঘন্টায় ১১০ কিলোমিটার।

মহারাষ্ট্র, গুজরাত, দমন-দিউ এর উপকূল থেকে ইতিমধ্যেই ১০,০০০ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মহারাষ্ট্র, গুজরাত, দমন-দিউ এর প্রশাসনের সাথে ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাপারে কথা বলেছেন এবং তাদের সমস্ত রকম সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আইএমডি জানাচ্ছে, নিসর্গই হতে চলেছে এখনো পর্যন্ত মুম্বাইয়ে আছড়ে পড়া সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ভব ঠাকরে মুম্বাইয়ের সমস্ত বাসিন্দাদের তাদের ঘরে থাকতে অনুরোধ জানিয়েছেন। মুম্বাইয়ের উপকূলবর্তী এলাকা এবং নিম্ন এলাকা গুলি থেকে সাধারণ মানুষদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। হাসপাতাল গুলিকে যেকোনো পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকার নির্দেশ দিয়েছেন উদ্ভব ঠাকরে।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

মহারাষ্ট্র এবং গুজরাতের উপকূলীয় এলাকা গুলিতে ৩০টির বেশি বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর দলকে রাখা হয়েছে। ল্যান্ডফলের সময় নিসর্গের গতি ঘন্টায় ১১০-১২০ কিলোমিটার হতে পারে বলে জানাচ্ছে আইএমডি। এর সাথেই সমুদ্রে ৬ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসও দেখা যেতে পারে বলে জানানো হয়েছে। মুম্বাইয়ে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম, সেখান থেকে ২৪ ঘন্টা পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে।

মহারাষ্ট্রের পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় নিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছে গুজরাতও। গুজরাতের উপকূলীয় এলাকা গুলি থেকে ২০,০০০ এর বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরাপদ স্থানে। মৎসজীবীদের ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল আগেই।

About Author