ভাইরাল & ভিডিও

দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন বাদাম কাকু, ভয়ে ঘর থেকে বেরোতে দিচ্ছেন না মিসেস ভুবন বাদ্যকর

ভুবন বাদ্যকর আর বাদাম বেচবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন

Advertisement
Advertisement

বর্তমান সময়ে বিনোদন অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সাইট। আট থেকে আশি সকলেই কোনো না কোনো সোশ্যাল মিডিয়াতে অ্যাকাউন্ট খুলে রাখে। বর্তমানে এই সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে রাতারাতি স্টার হয়ে যায় অনেক মানুষ। কি শুনে বিশ্বাস হল না! আচ্ছা যারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন তারা সকলেই সম্প্রতি বাদাম কাকুর নাম শুনেছেন। বীরভূমের ভুবন বাদ্যকরের ‘কাঁচা বাদাম’ গান শোনেননি এমন মানুষের সংখ্যা হয়তো খুবই কম হবে। তিনি বাদাম বিক্রি করতে করতে বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার স্টার একজন। লোকের ঘরে ঘরে বাজছে জনপ্রিয় বাদাম সং রিমিক্স।

Advertisement
Advertisement

আসলে বাদাম বিক্রি করার জন্য বীরভূমের ভুবন কাকু গান গেয়ে ক্রেতাদের মন আকর্ষণ করার প্ল্যান করেছিলেন। তবে তাঁর গানের গলা মুগ্ধ করেছে সকলকে। দেশে বিদেশের বড় বড় শিল্পী, বাদাম কাকুর সাথে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন। তার গানের তালে ঠুমকা লাগাচ্ছে বড় বড় বলিউডের সেলিব্রেটিরা। এছাড়া সাধারণ মানুষের মধ্যে যে এই গান সুপারহিট, তা বলার দরকার পড়ে না। তবে হঠাৎ করে স্বামীর এত নামডাকের জন্য বেশ ভয় পাচ্ছেন ভুবনের স্ত্রী অনিমা! কিন্তু কেন? এর উত্তর সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন ভুবনদা নিজেই।

Advertisement

আসলে কাঁচা বাদাম গান সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রাথমিকভাবে ভাইরাল হওয়ার নেপথ্যে ছিল বাংলাদেশের নেটিজেনদের ভালোবাসা। তাই একটা প্রশ্ন উঠছে এবার কি ভুবন বাধ্যকর বাংলাদেশ যাবেন? এই প্রশ্নের জবাবে ভুবন বলেছেন, “বাংলাদেশে আমি যাব না। আমার বউ যেতে দেবে না। ও খুব ভয় পাচ্ছে। আসলে আমার স্ত্রী অন্যরকম ভাবছেন। ও ভাবছে ওখানে গেলে যদি আমাকে আর না ছাড়ে। যদি সেখানে বিয়ে করে নি। তাই যেতে দিচ্ছে না।” বেশ সারল্যের সাথে হাসতে হাসতে এমন জবাবটাই দিয়েছে বাদাম কাকু।

Advertisement
Advertisement

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাদাম কাকু জানিয়ে দিয়েছেন যে তিনি আর বাদাম বিক্রি করবেন না। তিনি বলেছেন, “এখন বাদাম বিক্রি করতে গেলে বলবে সেলিব্রিটি হয়ে গেলেন, এখনও বাদাম বিক্রি করছেন। আর বাদাম নিয়ে গেলে মানুষ আর বাদাম নেবেন না, আমাকে দেখতে ভিড় করবেন। সবাই বলবে তোমাকে অনেকদিন দেখিনি এবং গল্প করবে। এতে আমার বাদাম বিক্রি আর হবে না। সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।”

Advertisement

Related Articles

Back to top button