Today Trending Newsনিউজপলিটিক্সরাজ্য

আগ্নেয়াস্ত্র ছিনতাই করার চেষ্টা করা হয়েছিল, আত্মরক্ষার্থে চালানো হয়েছে গুলি, বক্তব্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর

Advertisement
Advertisement

কোচবিহারের মাথাভাঙ্গা শীতলকুচি তে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত চার জন তৃণমূল সমর্থক। ঘটনাটির পরে সারা এলাকা জুড়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। কিন্তু চাপের মুখে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করল কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি, কোচবিহারে শুধুমাত্র আত্মরক্ষা করার জন্য গুলি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। শীতলকুচি বিধানসভা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছিল।

Advertisement
Advertisement

কেন্দ্রীয় বাহিনী দাবি করেছে, শীতলকুচি বিধানসভা কেন্দ্রের ওই বুথ ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আগ্নেয়াস্ত্র ছিনতাই করার চেষ্টা করেছিল তৃণমূল সমর্থক রা। তাই বাধ্য হয়ে আত্মরক্ষার্থে গুলি চালাতে হয়েছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। এছাড়াও রিপোর্ট বলা হয়েছে, শনিবার ভোট গ্রহণ শুরু হবার পর জোরপাটকি গ্রাম পঞ্চায়েতের ১২৬ নম্বর বুথে বিজেপি এবং তৃণমূল সংঘর্ষ শুরু হয়েছিল। তারপরে সেই বুথ ঘিরে ফেলে কয়েকশো জন গ্রামবাসী। তারা নাকি আবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর আগ্নেয়াস্ত্র ছিনতাই করার চেষ্টা করেছিল। তাই বাধ্য হয়ে আত্মরক্ষার্থে গুলি চালান সেনা জওয়ানরা। জানা গিয়েছে নিহতদের নাম হামিদুল হক, দিলদার আহমেদ, মনিরুল হক এবং নুর আলম।

Advertisement

তৃণমূল এই ৪জন কর্মীকে নিজেদের কর্মী হিসেবে দাবি করেছে। তৃণমূলের অভিযোগ, বিজেপির হয়ে দালালী করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন। ঘটনায় ইতিমধ্যে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। তৃণমূলের তরফে সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে সাংসদ দোলা সেন বলেছেন, “শান্তিপূর্ণ নির্বাচন কেন রক্তাক্ত হলো, কমিশনের কাছে জানতে চাই বাংলার সাধারন মানুষ।” একইভাবে, জেলা তৃণমূল সভাপতি পার্থ প্রতিম রায় দাবি করেছেন, বিনা প্ররোচনায় সাধারণ তৃণমূল কর্মীদের হত্যা করার জন্য গুলি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।

Advertisement
Advertisement
Advertisement

Related Articles

Back to top button